পাতা:মানিক গ্রন্থাবলী - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

可利 মেয়ের নেই। সতীরাণী অবশ্য ফরসা, দুধে আলতা রঙ । ওপার মত সাঁওতালী ছাদের একটু যেন ইঙ্গিত ছিল সতীরাণীর দেহে-বিয়ের সময়। মদের নেশায় চাঁদের আলোয় মৃত্যুর চেয়ে অবশ্যম্ভাবী একটা সীমান্ত যেন ওপ হয়ে সামনে দাড়িয়েছে। হেরম্বের বিয়ের শানাই বাজছে সাওতালী বঁাশের दौgउ । ‘ভিতরে চল। আয়।” ין וף" পালাতে চাইলে ওপা পালাতে পারত। কিন্তু সে পালাবে কেন ? মুখ ফিরিয়ে চলে যাবার উপক্রম করেছে, হাত ধরে টেনে তাকে হেরম্ব নিয়ে গেল তাবুর ভেতরে । ওপার চকচকে দাঁত লাল হয়ে গেল হেরেন্থের গলার বা দিকের রক্তে । এক কামড়ে নেশা কেটে গেল হেরম্বের । হেরম্ব ছেড়ে দিতে ওপা তারই রক্ত মেশানো লাল থুথু ফেলল। তার মুখে। ঘাড় হেঁট করে হেরম্ব বলল, “ষা তুই ওপা! যা, প্রধানকে বলিস বেশী भा 6थाम्नछि ।' হেরম্ব জানে, এসব বাজে ওজর । মদ খেয়ে মরে গেলেও কোন সাঁওতাল কোনদিন কোন অনিচ্ছুক মেয়ের হাত ধরে টানে না-মনেও থাকে না, মানেও বোঝে না, এ রকম হাত ধরে টানবার। ওপা তাবুর পর্দা সরিয়ে বেরিয়ে যায়। এবার টাঙ্গি হাতে আসবে তার বাপ, ভাই অথবা ভবিষ্যৎ স্বামী। কেটে টুকরো টুকরো করে ফেলবে তাকে । “ভারত, বন্দুক দে।” “বাৰু, এক কাজ করেন, পায়ে পড়ি আপনার। লরীটা নিয়ে পালিয়ে ‘পালাব ? কেন পালাব ? ওরে শৃয়ার, কটা সাঁওতালের ভয়ে আমাকে ই পালাতে বলিস্!” ঘোৎ ষোৎ করে হেরম্ব, ভরতকে বুঝি মেরেই বসে। কায় দাঁতের স্পষ্ট দাগ আর গর্ড-রক্ত চুইয়ে ঘাড়ে নেমেছে। হঠাৎ মেজাজ লে যাওয়ায় ভরতকে ছোট চাপড় মেরে বলে, “তুই বুঝি ভাবলি ভয়ে Pপাকে ছেড়ে দিলাম ? শোন ব্যাটা বলি শেখ। বাঙ্গালী মেয়ে কি করে ? চপে ধরলেই ভয়ে নয় রে ব্যাটা, প্রেমে!-যত ভয় থাক, বিত্তিষ্ঠা থাক, ঘেন্না DSBDEE DBDD DBD DBB DBBS tDB BBLDSS DDDD S DDDD DDD