পাতা:মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ব-নির্বাচিত গল্প.pdf/১০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

किकि ত, কালো তোরদের তলায় আছে। উনি হাসতে হাসতে কোষ্ঠীটা বার করে BB YBDDB DDDD DBD BDDBBBS gBDB BDS DBS DBB D DD BDBD এসে থাকে, কি হবে। আগে থেকে জেনে ? লাভ ত কিছুই হবে না, মাঝখান থেকে কিছুদিন অতিরিক্ত মনোকষ্ট ভোগ করব। কিন্তু শেষ পৰ্যন্ত গণনা না করে পারলাম না। গণনার ফল দেখে মাথা ঘুরে গেল। সেদিন গোধূলি বেলা পৰ্যন্ত ওঁর আয়ু । ওঁর দিকে তাকিয়ে মনে হল যেন একটা শবের দিকে তাকিয়ে আছি, ঠিক পিছনে আবছা মতন-” শ্রোতা স্তবন্ধ। গলা শুকিয়ে গেছে। ভয়ে নয়, প্ৰকৃত তৃষ্ণায়। কিন্তু ५८१2न्म €a 5N3ध संघ क्र ! ‘জানতাম কোন লাভ নেই, ওঁর বাবা ছিলেন পরম নিষ্ঠাবান সত্যবাদী পণ্ডিত, তবু একবার জিজ্ঞাসা করলাম, বিয়ের সময় তোমার বয়স ত দু'এক বছর কম। করে বলা হয় নি ? কোষ্ঠী ঠিক আছে তা ? বিয়ের সময় যদি-থাকগে। ওসব কথা। আপনাকে যা বলছিলাম, পার্শ্বমুখ নক্ষত্র-? নয়টি পার্শ্বমুখ নক্ষত্রের একটির নাম রেবতী। ছমাস পরে জ্যোতিষার্ণব ছেলেমেয়েদের মানুষ করার জন্য রেবতীকে বিয়ে করে আনে। মরে গেলে স্বৰ্গে যাবার অধিকার নিয়েই রেবতী এ বাড়িতে আসে বটে, বাড়িতে কিন্তু একটিও টিকটিকির দেখা সে পায় না । তবু, সাবধানের মার নেই ভেবে জ্যোতিষার্ণব বৌকে সতর্ক করে দেয়, “দ্যাখো, কোনদিন মরার কথা মুখে এনে না।” রেবতী তখনও পার্শ্বমুখী, সোজা জ্যোতিষার্ণবের মুখের দিকে তাকাতে পারে না । জ্যোতিষার্ণব হরদম তাকায়। নিজে যোটক বিচার করে সে রেবতীকে বিয়ে করেছে। বিপদ দুজনের নক্ষত্র নিয়ে। তার নিজের শতভিষা নক্ষত্ৰ আর রেবতীর উত্তর ভাদ্রপদ নক্ষত্র তাদের মিলনকে করেছে রাক্ষস ও নরের মিলনের মত । এখন এই যে জ্যোতিষার্ণব, আমি এর জীবনে উদিত হয়েছিলাম, কি এ-ই আমার জীবনে উদিত হয়েছিল, আজও আমি এ সমস্যার মীমাংসা করতে 叶倚向山 কত আর বয়স তখন আমার হবে, রেবতীর চেয়ে অনেক ছোট। কিছুদিনের জন্য থাকতে গিয়েছি ইতিহাসের প্রফেসরের বাড়ি, কি ভীষণ ভাবটাই যে হয়ে o vr-fifters u o