পাতা:মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ব-নির্বাচিত গল্প.pdf/১২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SS) शशांकांcलद्र खांद्र ख} তার হিসাব নাই। বাড়ির সকলে যখন গভীর মুখে একটা গুরুতর সাংসারিক সমস্যা নিয়া আলোচনা করে, পরামর্শ দিবার জন্য ও বাড়ির যাদবকে পৰ্যন্ত ডাকিয়া আনা হয়, মাঝে মাঝে কি অদ্ভুত হাস্যকর মন্তব্যই হেমন্ত করিয়া বসে। মুমতি পৰ্যন্ত দাদার বয়সটা অগ্রাহ করিয়া বলে, “আবোল-তাবোল কি বকছ দাদা ?” হেমন্তর রাগ আছে ষোল আনা । বলে, “তোর কি রে বেয়াদব মেয়ে।” তখন গুরুজনের মধ্যে কেউ ভয়ে ভয়ে বলেন, “আত্মীয়স্বজনের সুখদুঃখের কথা অমনভাবে তুচ্ছ করতে নেই হেমন্ত!”

  • বয়ে গেল৷ ”

‘বয়ে গেল ? বয়ে গেল কি রে। দাদা থাকে বিদেশে, তুই ত এখন সব দেখবি শুনিবি । তোর ওপরে তা সব ভাব।” কোণঠাসা হইয়া হেমন্ত একটু মুখ বঁাকায় মাত্র, কোন জবাব দেয় না। আড়ালে সুলতার গা রাগে ব্রিরি করে। ছেলের মত যাকে শাসন করিতে ইচ্ছা হয়, তার স্বামিত্বের লজ্জা কোথায় লুকাইবে সে ভাবিয়া পায় না। এ লজ্জা চিরদিনের। সিঁদুর যদি মুছিয়া না যায়, পাকা চুলেতে এ কলঙ্ক ঢাকা পড়িবে না। শিশু তার কর্তা, শিশু তার ভৰ্ভ, শিশুর সে অঙ্কশায়িনী । সুলতা বাক্স গোছােনর অসমাপ্ত কাজে ব্যাপৃত হইবার চেষ্টা করিল। দুখানা কাপড় গুছাইয়া রাখিতেই সে ক্লান্ত হইয়া পডিল। হাত গুটািইয়া সে চুপচাপ दनिम्ना अश्लि । এমনি সময় আসিয়া দাড়াইল পঞ্ছ। কি বলিতে গিয়া লাজুক ছেলেটি চুপ করিয়া দাড়াইয়া রহিল। সুলতা বলিল, ‘कि डाई ?' “আপনি আজ চলে যাবেন ? ‘যাব। স্কুল পালিয়ে তুমি বুঝি আমায়। তাই দেখতে এলে ?” পষ্ণু অস্বীকার করিয়া বলিল, “না।” ‘ना कि डाई ?' “ক্লাসে থাকতে ভাল লাগে না তাই চলে এলাম।” সুলতা খুশী হইয়া বলিল, “অন্য ছেলে হলে বলত, হা তোমাকে দেখতে to fit priots o