পাতা:মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচনাসমগ্র নবম খণ্ড.pdf/৫৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্ৰন্থপরিচয় Ô?Š}እ§ কোন কোন গল্পেও আবাবা উপন্যাসেৰ বীজ থাকে। গল্প লিখে উপন্যাসেব ইঙ্গিত পেযে উপন্যাসও আমি লিখেছি।--গল্পটি না লিখলে উপন্যাসেবী পবিকল্পনা হয়তো কোনোদিনই আমার মনে আসত না।” . SY SBTOO BB BB DDB KK S HLEBBE ODBL BY DLDLBS rB DDBBB BG D DB DDLDDS SOL তো কোন নিয়ম নেই।”. “গতবাবেবী ‘শাবাদী যা যুগান্তব্যে’ব ‘লেভেল একসিং, পরিচয়ের ‘শিল্পী” ইত্যাদি গল্প “আরোগ্য” উপন্যাস থেকে নেওয়া, কিছু অদল-বদল কাটা ছেঁড়া জোড়া দেওয়া ঘষা-মাজা কবতে হয়েছিল। গল্পগুলি কেমন হয়েছে বলার অধিকাৰী আমি নই। কিন্তু ওগুলি যে গল্প হয়েছে এবং আমাব আব্ব দশটা সাধাবণ গল্পেব চেয়ে বাজে হযনি একথা জোব, গলাতেই বলতে পাবি। সূতবাং ফাঁকি দিযেছি এ অভিযোগ (NOari 2K rNiʼ . উক্ত অংশের মধ্যে গল্প উপন্যাসের আঙ্গিক সম্পর্কে লেখকের নতুন ভাবনার পরিচয় পাওয়া যায় । লেখকের ডায়েরিতে ফেরিওলা গল্পের প্লট বা পরিকল্পনাসূত্র পাওয়া যায়। যথা : Aug 5.1-তারিখ সংবলিত ডায়েরির প্রাসঙ্গিক অংশ ফিরিওলা বর্ষা পুলিশ ~ BBBB gB D BB BODBB BBB BBB EKJSuB rODBDBB BBB BBS BB BBBB BB BBB অনা জিনিষ কেনে { অপ্রকাশিত মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় - ডায়েবি ও চিঠিপত্র ১ ভূমিকা, টীকাভাষ্য ও সম্পাদনা যুগান্তর্ণ চক্রবর্তী, দে’জ সংস্কবাণ, ফেব্রুযাবি ১৯৯০, পৃ. ১৫৫) ১৪.৯.১৯৫১ তারিখের ডায়েরিতে ১৯৫১ শারদীয় যুগাস্তরে প্রকাশিত ফেরিওলা গল্পের জন্য ৭৫ টাকা প্ৰাপ্তির উল্লেখ আছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, লেখক একাধিকবাব ফেরিওলা ব্যতীত ফিরিওলা, ফিরিযােলা বানান দুটিও ব্যবহার করেছেন। মবব না। সস্তায় গল্পটির পত্রিকায় প্রকাশকালে নাম ছিল মরতে পারবো না। অপ্রকাশিত মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় গ্রন্থের যুগান্তর চক্রবর্তী লিখিত সম্পাদকীয় টীকাভাষ্য থেকে জানা যায়, লেখকের ১৯৫১ সালের ডায়েরিতে ফেরিওলা গ্রন্থের একটি সম্ভাব্য সূচিপত্রে গল্পটির নামকরণ করা হয়েছিল সস্তা মরণ মরব না (দ্র অপ্রকাশিত মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়, পুং ৪২০)। মরব না। সস্তায় গল্পটি মধ্যবিত্ত শারদ ১৩৫৯ সংখ্য , প্রকাশিত হয়েছিল। উক্ত পত্রিকার সম্পাদককে লেখা লেখকের একটি পত্রে আলোচ্য গল্পটির সূত্রে কিছু গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্য-বিষয়ক অভিমত পাওয়া যায়, যা লেখক মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাহিত্যভাবনা বিশ্লেষণের পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ বিবেচিত হবে। তবে “অপ্ৰকাশিত মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়-এর সম্পাদক যুগাস্তব চক্ৰবতীর অভিমত, “১৯৫২ সালের পুজোর পর চিঠিটি লেখা হয়। লেখকের স্বাক্ষরহীন অসম্পূর্ণ চিঠি এবং লেখার ধরন ও কাগজ দেখে বোঝা যায় শেষ পর্যন্ত পাঠানো হয়নি।’ (দ্র তদেব, পৃ. ৪২০) ১৮৬-এ গোপাললাল ঠাকুব বোড় অলিমবাজার কলিকাতা-৩৫ মধ্যবিত্ত সম্পাদক মহাশয় সমীপেষু, কিছুদিন আগে একজন বন্ধু ফুচিকেব ফাঁসির মঞ্চ থেকে” বইখানার নাম কবে প্রশ্ন করেছিলেন, আমি কি এই মৃত্যুকে মহান মনে কবি না ? আদর্শের জন্য প্রাণ দেওয়া কি ভুল আদর্শ ? কোনরকমে বেঁচে থাকাটাই কি সব ? প্রশ্ন শুন সত্যই ভড়কে গিয়েছিলাম। অনেক জেরা কবেও। কিন্তু জানতে পারি নি। আমার কোন লেখা বা বক্তৃতা বন্ধুটির মনে এ প্রশ্ন জাগিয়েছে। প্রশ্নটিকে সুস্পষ্ট ও সুনির্দিষ্ট করে আমায় চেপে ধরলে সুস্পষ্ট ও