পাতা:মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচনাসমগ্র প্রথম খণ্ড.djvu/২৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

bang labOOKS. in দিবারাত্রির কাব্য SRS G জ্বালা কমেনি আনন্দ ?

  • Tż |

নাচ শেষ করবে ? না। নাচ শেষ করে ঘুমৌাবে কে? তার চেয়ে এ কষ্টও ভালো। ঘুম তো মবে যাওয়ার সমান, শুধু সময় নমঃ।। আনন্দ হঠাৎ উৎকৰ্ণ হযে বলল, কটা বাজল ? অনেক দুবে থানায় ঘণ্টা বাজছে। কটা বাজল শনলে ? হেবঙ্গল বলল, ও ঘণ্টা ভুল আনন্দ। এখন ঠিক মাঝবাত্ৰি ! আনন্দ বলল, তাই হবে, চাদটা আকাশেবা ঠিক মাঝখানে এসেছে { LsLBBDS DBDBSBB BBB BBY ESDS BHBOBOB TBBB BBB BDBD SGBDS BBBDBBkDDBDB আশ্রয়ে নিজেৰ দেহকে আবও নিবিড়ভাবে সমাপণ করে সে আকাশের নিশ্বপ্রভ তারা আবিষ্কারের চেষ্টা করতে লাগিল । হেরম্ব এখন তাও জানে। তাই তার গালের উত্তেজনা, তাৰ চিবুকের মনোরম কুঞ্চন, তাল স্বপ্নাতুর চোখে কালো ছাযাব গাঢ় অতল বহস্য মিথ্যা নয়। তার ওষ্ঠে তাই শুধু স্পৰ্শই নয, জ্যোৎস্নাও আছে ! ওব নৃখেল প্রত্যেকটি অণুর সঙ্গে পরিচিত হবার ইচ্ছা আর তাই অর্থহীন BBBB SS SCOBuBS BB BBKBES DuDB BD BBB BBBB BBB BBB BBB BBB BBBB BBBS BBBB 习P下图 、玄1 এতকাল হেবঙ্গ এক মুহূর্ত বিশ্লেষণ ছাড়া থাকতে পারেনি। সূক্ষ্ম হতে সূক্ষ্মতর হয়ে এসে এবাব তার বিশ্লেষণ লব্ধ সত্য সূক্ষ্মতাব সীমায় পৌঁছেছে; আবী তব কিছুই বুঝবাব ক্ষমতা নেই। কিন্তু SDBBBBB KKBDTG K BBD S SLLLL BBBBDBB BBB BBB BOBDB S BB DBB BBB BDBBSSB BBBBB মানে, আজি বৈজ্ঞানিকোব মন নিয়ে কাবাকে মানল। চোখ যখন আছে, চোখ দেখুক । দেহ যখন আছে, দেহে বোমাঞ্চ হোক : হোিবশ্ব গ্রাহ কবে না। অনাবৃত আনন্দেব দেহ থেকে জোৎস্নার আববণ আজ কীসে ঘোচাতে পারবে ? লক্ষ আলিঙ্গনও নয়, কোটি চুম্বনও নয়।

  • আছেন” বললে ঈশ্বর অস্তিত্ব পান এবং সে অস্তিত্ব মিথ্যা নয়, কারণ “আছেন” বলাটাই স্ব-সম্পূর্ণ BBBBSS BBB BBtBt KBBBBEBBB BBBSBBB BButB tSBBBD BBSSuBB BD y BBB BBB সত্য। কল্পনার সীমা আছে বলে নয, যে অনুভূতিব স্রোত তব জীবন শ্ৰবি ঐতিহাসিকতায় নেই বলে DBBS DSBDDB BB uBBS00B BDBBD DBBDB BBBDBD BBBSD KBBY DuDD BBD BBSLLBB BDBBBDB BBD SEBB আছে। কাম-পথেকার পদ্ম এর উপমা নয়। মানুষের মধ্যে যতখানি মানুষেব নাগালেব বাইরে, প্রেম তারই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ।

প্রেমকে হেরাগ অনুভব করছে না, উপলব্ধি কবছে না, চিন্তা করছে না।--সে প্রেম করছে। এ তাব নব ইন্দ্ৰিয়োর নবলব্ধ ধৰ্ম । আনন্দেব মুখে দৃষ্টি নিবদ্ধ রেখে, দুহাতের তালুতে পৃথিবীব সবুজ নমনীয প্রাণবান তৃণের স্পর্শ অনুভব করে হেরম্ব খুশি হয়ে উঠল। প্রশান্ত চিত্তে সে ভাবলা, পূর্ণিমাব নাচ শেষ করে অমাবস্যান্য ফিরে না গিয়ে আনন্দ ভালোই করেছে।