পাতা:মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচনাসমগ্র প্রথম খণ্ড.djvu/৫২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

bang labOOKS. in পরিশিষ্ট G NRF হেরম্ব সািভয়ে ভাবিল, কন্যার বৈধব্যের অপরাধ শেযে ইহাদের ঘাড়ে না। চাপিয়া বসে মাতাজীব কল্যাণে । মাতাজী বলিলেন, যজ্ঞের কাঠ বেছে দিস নি কেন মাপ, অশ্বর্থের ভাল পুন্ডলে যে যজ্ঞের আগুন চিতা হলে যাক ?” হেরম্ব ভৰ্ত্তসিনার সুরে বলিল, “সে কি মাতাজী ?” “শাস্ত্ৰে অশ্বথকে জীব বলে মেনেছে জানিস? অশ্বৰ্থেব ডালের সঙ্গে জীবিত প্ৰাণীব বিচু্যত অঙ্গেব কোন তফাৎ নেই। মৃত অঙ্গা যে আগুনে পোড়ে তাকেই চিন্তানল বলে।’ হেরম্ব চুপি চুপি বলিল, “আর নয় মাতাজী-তিনটে প্রাণীব বুক ফেটে যাবে।' গড়গপুরো নামিলাব পূৰ্ব্বে মাতাজীব তিনটি মাদুলি পণেব ঢাকায় বিক্রয় হইল। আৰ্থ ভযা নাই । উত্ত্বরে বাতাস DBBBS BBDB BBB uBB BBB BBD DBB BDBBB uuBuu BDBDB BB BDB DBuBBBB BBB সংঘটিত হোক, মাদুলির গুণে সব দোয্য কাটিয়া যাইবে। ‘বুডোবুডাকে চরণে ঠাই দিতে হবে মা।” সুতরাং একজোড়া শিষ্যও মাতাজীর সংগ্ৰহ হইল । স্বামিজী আনমনে বললেন, ‘সাবাস মালতী। দিন দিন তোমার মাঘ সাফ হচ্ছে । “নইলে খেতে কি ? সকালবেলা তো দশব্দশটা টাকা দাতব্য কলে এলে! তুমি অব আমাব টাকা পযস্য হাত দি ও না বাবু।” ‘আমি তবে দেশে ফিরে যাই ?” মাতাজী আলি কথা কহিলেন না। মাতাজীব একজন শিষ্য আসিয়াছিলেন, নাম অমৃতবাবু। গৃহে পদার্পণের জন্য তিনি কাকুতি মিনতি কবিলেন। ‘রাত্রেব এক্সপ্রেসে তুস করে পুবী পৌঁছে যাবেন মা। কষ্ট কবে দাবকবি কি ?” “তই যাওয়া যাবে। বেীমা কেমন আছে বাবা ?” অমৃত বিমর্ষ হইয়া বলিলেন, “অম্বলেব অসুখটা সাবছে না।” “আচ্ছা, আনিস এক খাব সঙ্গে ।।’’ “বাড়ী যাবেন না মা ?” ‘ওবে অমৃত, আমবা লোকালয়ে থাকি না এব। মধ্যে ভুলে গেছিস বাপা!” SuDuB t DBB S BBBB BBB BBB BB0SuBBkBB BB S BB BD BBS uBeOBDBDB BBLOt uuB BB SDBBsS মা। বাড়াবা মালিক হচ্ছেন সুরেনবাবু, ইঞ্জিনিযাব---ধৰ্ম্মিক লোক ?” “বাউ৩ে কেউ থাকে না তো ?” 'নাঃ, চাকরিবাকিব দু'একজন আছে!’ “চল তবে ।’ আনন্দ একটু তফা৩ে হেরম্বের কাছে দাঁড়াইয়া হাই তুলি৩েছল। ৩াহাবা যে গাড়ীতে আসিয়াছে অল্পক্ষণেব মধ্যে তােহা ছাডিয়া যাইবে। সম্মুখে একটা খালি ফক্টিক্লাস কামবা, গাড়ী ছাড়ামাত্র নিদ্রাতুব আনন্দেব হাত ধবিষ, { শেষ বাকাটি অসম্পূর্ণ-অংশটি এখানেই শেষ হয়। ] 9 Soo কিছুক্ষণের জন্য পুকুরঘাটে গিয়া হেরম্ব অবাক মহা আনন্দে আনন্দ সমবয়সী একটি ছেলেব সঙ্গে হাত কাডাকাড করিতেছে। বাগ চাপিয়া হেরম্ব বলিল, “কি করছ তোমরা ?” আনন্দ বলিল, “আমরা পাঞ্জা লড়ছি।” “এই ছোকরাটি কে ?”

  • ও ছোকরা নয। ভাই অমৃতবাবুর ছেলে।”

বােঝা গেল পুরাতন বন্ধু। হেরম্ব ক্ষুব্ধ হইয়া ভাবিল, তাইত, আনন্দের জীবনের কুড়ি একুশটা বছব যে তাহার আয়ত্তে ছিল না। কতলোকের সঙ্গে ও বন্ধুত্ব কবিয়াছে কে জানে। ছেলেমানুষ পাইযা কত লোক হয়ত এমনি পাঞ্জা লড়ার ফিকিরে ওর সঙ্গে হাত কাঁড়াকড়ি করিয়াছে। এমনি কত সমবয়সী যুবকেব। সঙ্গে হযত ওব ভালবাসা হইতেও বাকী থাকে নাই। মানিক ১ম-৩৪