পাতা:মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচনাসমগ্র ষষ্ঠ খণ্ড.pdf/৪৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্রন্থপরিচয় হারাণ বলে, হায় ভগবান। शग्निं श्यं ब्रम् । একটা কুপি জ্বলে হারাণকে বিছানায় শুইয়ে দিয়ে হাতেবা আঙুলের ইশারায় তাকে মুখ বুজে। চুপচাপ শূয়ে থাকতে বলে। মেয়ের দিকে তাকিয়ে প্ৰথম প্রৌঢ় বয়সেই তার বিধবার চুলহাঁটা মুখখানিতে দুঃখদুর্দশার ছাপে ও রেখায় কি রূক্ষতা ও কাঠিন্য এনে forg ভুবন বলে, সারছে। দশ বিশটা খুনজখম হইব নির্ঘাৎ। আমি যাই সামলাই। ব্ল’ন রান ময়নার মা বলে, দ্যাখেন কি হয়। আপনি তো আছেন। এতে বাধা দেওয়া হাঙ্গগামা করা উচিত নয়। আচ্ছা, আচ্ছ। মন্মথ বলে ভড়কে গিয়ে, ঘর তাল্লাসে তোমার আপত্তি নেই ? সদর দিয়া আইছে। সদর দিয়া আইছে। গীের আবার কি বলতে যাচ্ছিল হেঁকে একটা কাটছাট ঠেকানো আংটাক আর্তশব্দ শুধু শোনা যায়, সাপেধারা ব্যাঙের একটিমাত্র আওয়াজের চাবি মেয়েটার অনাবৃত স্তনটি। বি এ ফেলে মন্মথর কাছে 3 Գ Տ যে তাকে আর কিছু জিজ্ঞাসা করাই অনর্থক হয়ে যায় তখনকার মতো। বোকা হাবা চাষাগুলো শুধু বেপরোয়া নয় একেবারে তুখোড় হয়ে উঠেছে চালাকিবজিতে। এদিকে হারান বলে হায় ভগবান भी ब्रफ़नानभश-७ श्रृं ४७>->७२ ময়নার মা গাষ্ঠীর মুখে বলে, হাসির কথা না। মা রচনাসমগ্র-৬ পূ ১৬২ তাড়াতাড়ি একটা কুপি জ্বলে। ময়নার মা হারাণকে তুলে নিয়ে ঘরে বিছানায় শূইয়ে দিয়ে হাতের আঙুলের ইশারায় তাকে মুখ বুজে চুপচাপ শূয়ে থাকতে বলে। তারপর কুপির আলোয় মেয়ের দিকে তাকিয়ে भी ब्रष्मानभथ-७ श्रृं। २७२ প্রৌঢ় বয়সের শূরুতেই তার মুখখানাতে দুঃখদুর্দশার ছাপ ও রেখা কী রুক্ষতা ও কাঠিন্য এনে দিয়েছে। ধুতিপরা বিধবার বেশ আর কদমছােটা চুল চেহারায় এনে দিয়েছে। পুরুষালি ভাব। भा अष्मानभर्थ-७ श्रृं ४७२ ভুবন বলে, তবেই সারছে। দশবিশটা খুনজখম হইব। নিৰ্থাৎ। আমি যাই, সামলাই গিয়া। থামেন আপনে, বসেন। ময়নার মা বলে, দ্যাখেন কী হয়। भा अनाजभथ-७ श्रृं २७२ বক্তৃতার ভঙ্গিতে সে জানায় যে হাকিমের দস্তখতি হাঙ্গামা করা উচিত নয়, তার ফল খারাপ হবে। বেআইনি কাজ হবে সেটা। মা রচনাসমগ্ৰ-৬ পূ ১৬৩ আচ্ছা আচ্ছা। মন্মথ বলে, ভুবনকে না পাই, জামাই নিয়ে তুমি রাত কাটিয়ো। মা রচনাসমগ্র-৬ পৃ ১৬৩ সদর দিয়া আইছে । তোমাস একটা মাইয়ার সাতটা জামাই চুপে চুপে আসে, মোর জামাই সদর দিয়া আইছে । গৌর আবার কী বলতে যাচ্ছিল, কে যেন আঘাত করে তার মুখে। একটা আৰ্তশব্দ শুধু শোনা যায়, সাপেধারা ব্যাঙের একটিমাত্র আওয়াজের মতো। মা রচনাসমগ্রী-৬ পৃ ১৬৩ চাষি মেয়েটার আধপুষ্ট দেহটি। এ যেন কবিতা। বি এ পাশ মন্মথের কাছে, মা রচনাসমগ্ৰ-৬ পৃ ১৬৩