পাতা:মামলার ফল-রবি রায়.djvu/৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভূমিকা সাহিত্যের সমস্ত শাখার মধ্যে নাটকেই বস্তুরস ও জীবনরস সবচেয়ে বেশী। গল্প উপন্যাসে জীবনের স্বচ্ছতাকে মাঝে মাঝে ঢেকে রাখা গেলেও নাটকে তার অবকাশ একেবারেই নেই। তাই নাটকের সফলতায়, নাটকের রসোত্তীর্ণতায় সাহিত্য-শিল্পের বেশ একটু স্বল্প কারিগরির প্রয়োজন। শরৎচন্দ্রের গল্প-সাহিত্যের নাট্য-রূপায়ণে এই শিল্পগত কৃতিত্বের প্রয়োজন সবিশেষ। কারণ কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র যে জীবনকে দেখেছেন, যার অন্তঃপুরে তিনি প্রবেশ করেছেন, তার সাহিত্যে কেবল তাকেই তিনি এঁকেছেন। বুদ্ধি বা কল্পনা তার কথাসাহিত্য স্বষ্টির হাতিয়ার নয়, অনুভূতি ও সহমর্মিতাই তার স্বষ্টি-প্রেরণার উৎস। তা ছাড়া, সমাজের একেবারে তলার মানুষগুলোর ব্যবহারিক ও অন্তজীবনকে যেভাবে তিনি চিত্রায়িত করেছেন তারও তুলনা কেবল তিনি নিজেই। এ অবস্থায় ‘মামলার ফল’ গল্পটির নাট্যায়নে শ্রীরবি রায় কতকটা দুঃসাহসেরই পরিচয় দিয়েছেন বলে আপাততঃ মনে হয়। কিন্তু নাটকটি আগাগোড়া পড়ে বুঝলাম, গল্পের নাট্যরূপদানের আর্টকে শ্ৰী রায় অনেকখানি আয়ত্ত করেছেন। শিবু, শস্তু, গঙ্গা, বিন্দু, পাচু, চৌধুরী, দ্বারোগ, গয়ারাম প্রভৃতি বিভিন্ন বয়সের, বৃত্তির ও রুচির নারী-পুরুষের জীবনায়নে ঐ রায় অমর কথাসাহিত্যিকের শিল্পমূর্তিকে সত্যই ভাস্বর ও জীবনগাঢ় করে তুলেছেন। গল্পের শিবু ও শঙ্কুকে আমরা তাদের স্বৰূপেই জেনেছিলাম, চিনেছিলাম, সন্দেহ নেই, কিন্তু তাদের এই নাট্যরূপের মধ্যে আমরা তাদের যেন দেখতে পেলাম, তাদের কথাবার্তাও cषन कांप्न उनणांश । गंत्र ७ दिन्यूब बांश्-दिग९षांश cषन गएगा उiप्क्द्र वांछौब्र উঠোনে আমাদের টেনে নিয়ে গেল।