পাতা:মায়াবী - পাঁচকড়ি দে.pdf/১১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

शर्छ °द्भि८ष्ट्छतं । कूलनभ-नक्षक। ফুলসাহেব যখন বলিলেন, সন্ধ্যা হইয়া আসিল, তখন সন্ধ্যা উত্তীর্ণ হইতে বিলম্ব ছিল না। এ সময় কামদেবপুরের পথ নির্জন, কদাচিৎ দুই একজন লোকের গতিবিধি। পথের দুইধারে ছোট . বড় ডোবা, ' বন জঙ্গল, বড় বড় গাছপালা ; কোথায় বড় বড় বাঁশঝাড় মাথার উপর ঝুকিয়া পড়িয়া সেখানকার পথটা একেবারে অন্ধকার করিয়া ফুেলিয়াছে। বাশে বাশে ঘর্ষণ হইয়া মধ্যে মধ্যে এক প্রকার বিকট শব্দ হইতেছিল। শৃগালেরা এদিক ওদিক করিয়া সেই অন্ধকার পথের উপর ছুটাছুটি করিতেছিল, কোন কোনটা দূরবনমধ্যে গিয়া হঁকিয়া হাকিয়া নিজের অস্তিত্বের প্রমাণ দিগদিগন্তে বিস্তৃত করিতে ছিল। এবং নিজেদের নিদ্রার ব্যাঘাত হইতেছে দেখিয়া পরিশ্রান্ত কুকুরের নিকটবৰ্ত্তী গ্রাম হইতে তাহাদিগকে নীরব থাকিবার জন্য কর্তৃত্বের নিরতিশয় কর্কশকণ্ঠে বারম্বার ভৎসনা করিতেছিল। মাথার উপরের নিবিড় বাশঝাড় অশ্বখ বটের ঘন পত্ৰাচ্ছন্ন শাখা প্রশাখা, তদুপরিস্থিত কৃষ্ণমেঘাবৃত নীরব আকাশ সন্ধ্যাকে স্বাগত সম্ভাষণ করিবার পূৰ্ব্বে কামদেবপুরের পথ হইতে বিদায়-অভিনন্দনে পরিতুষ্ট করিয়াছিল। অরিন্দম সেই অন্ধকারময় পথ অতিক্রম করিতে করিতে তখনও কুলসর্ম ও ফুলসাহেবের কথা ভাবিতেছিলেন। কুলসম ऊंशहर्क ফুলসাহেবের সম্বন্ধে যে সকল কথা বলিয়াছিল, কই, তিনি ফুলসাহেব তেমন ভয়ানক, কিছু দেখিলেন না; ফুলসাহেব পূৰ্ব্বাপর