পাতা:মায়াবী - পাঁচকড়ি দে.pdf/১৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

। দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ । iिनय 9 नयी । ভিতরে নিদ্রার ‘ভাণে পড়িয়া ফুলসাহেব সকলই দেখিCেছিলশুনিতেছিল। প্রহরীকে পড়িতে দেখিয়া ফুলসাহেব কপট নিদ্ৰা ত্যাগ করিয়া উঠিল। বলিল, “কাজ হাসিল ?” জুমেলিয়া প্রহরীর হাত হইতে সেই হাতকড়ির চাবিটি লইয়া দ্বার BDD DDBBD DBBBDD BBB DBDDS DDBD S BBDDB করিয়া বলিল, “এই এতক্ষণে হাসিল হইল।” ফুলহ্লাহেব জুমেলিয়ার কণ্ঠলিঙ্গন করিয়া সোহাগ ভরে বেলিল, “তোমার এত গুণ নাথাকিলে আমি তোমার এত অনুগত হইব কেন ?” জুমলিয়া হাসিতে হাসিতে বলিল, “লঙ্কেশ্বরের প্রাণটা আগেই , আমি প্রায় সবটা হস্তগত করিয়াছিলাম-আর আমন একটা নির্বোধ মেডুয়াকে যদি ভুলাইতে না পারিব—তবে আর হইল কি ? তাহার পর যখন দুই হাতে তাহাকে জড়াইয়া একটা চুম্বন দিলাম--তখন তাৰু , প্রাণের যে টুকু অবশিষ্ট ছিল, সে টুকু অবধি দখল করিলাম। যখন সব প্ৰাণটা হস্তগত হইল-তখন তাহাকে উকুনটির মত নখে টপিয়া । অনায়াসে মারিব তার আর আশ্চৰ্য্য কি ? সেই বিষ কঁাটােট পিঠে क्रूझेब्रा निष्ठांभ ।” ت ফুলসাহেব বলিল, “টের পায় নাই?” জুমেলিয়া বলিল, “টের পাইলেই বা ক্ষতি কি, যদি টের পাইয়া ।