তৃতীয় খণ্ড । S হুদিনের পরিচিত।--সেই মোহিনীর। যেখান হইতে মোহিনী વર્ષે প্রশ্ন করিল, সেই দিকে ফুলসাহেব ভ্ৰকুর্চ সঙ্কোচ করিয়া তীক্ষদৃষ্টিতে দেখিতে লাগিল। দেখিল, তটের উপর সেই বটবৃক্ষের তত্নে অত্যন্ত অন্ধকারের মধ্যে এক নারীমূৰ্ত্তি একখানি অনুজু দীর্ঘ ছুরিকাহন্তে uDSS DBDDBDBBBBkBDuDBDBD D KD BBDS DJSDD Y LLL রাক্ষসী মোহিনী ছাড়া” আর কেহই নহে-সে বিষয়ে ফুলসাহেবের মনে LBB SDBD BDDD BD DSSBD BDBBDDBD DBBDDDS DLLL তাহার হস্তস্থিত শাণিত ছুরিকার অপেক্ষা তাহার উজ্জ্বল বড় বড় চক্ষুদুটি ধ্বক ধ্বক করিয়া বেশি জলিতেছিল; তন্মধ্য হইতে প্ৰতিক্ষণে অমানুষিক ঈর্ষার অনলকণারাশি-জ্বলন্ত অন্তর্দাহের একটা ভীষণোত্মজ্জল দীপ্তিশিখা ও অতিশয়ুরোষাতীব্রতা প্রতিক্ষণে বিকীর্ণ হইয়া উঠিতেছিল। দেখিয়া ফুলসাহেবের ভয় হইল। ভীত হৃদয়ে, কম্পিত্যকণ্ঠে বলিল, “এখানে—এমন সময়ে-মোহিনী, তুমি কোথা হইতে আসিলে ?” সি মোহিনী বুলিল, “অনেক দূর হইতে। কেন আসিয়াছি শুনিবে ? শুনি, তুমি তোমার প্রিয়তমাকে লইয়া জলকেলিতে কেমন মনোনিবেশ’করিতে পারিয়াছ, তাহাই দেখিতে আসিয়াছি।” বলিয়া । সেইরূপ উন্মাদিনীর ন্যায় অট্টহাস্য করিয়া উঠিল । সেই বিদ্রুপব্যঞ্জক, অভ্ৰভেদী হাস্যধ্বনি গুরুগম্ভীর বাজনাদ ভেদ করিয়া, ঝটিকাগির্জন ভেদ করিয়া, অশ্রান্ত জলকল্লোল ভেদ করিয়া অনেক দূর অবধি উঠিল--” অনেক দূর অবধি বিস্তৃত হইল। ফুলসাহেবের গভীর, অবসন্ন হৃদয়ে প্ৰবলবেগে একটা দুঃসহ আঘাত করিল। তখন মোহিনী গভীরভাবে * বলিতে লাগিল, “বিনোদ, এখন কি হয় ? এখন একবার সমস্ত জীবনের অশেষ পাপের কথা এই মহিমাময়ী গঙ্গার সুশীতল অসীম পুণ্য-প্রবাহের মধ্যে দাড়াইয়া মনে পড়ে কি ? মনে-পড়ে কি, একটা
