পাতা:মায়াবী - পাঁচকড়ি দে.pdf/২৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Rêr মায়াৰী। লাগিল। ক্রমে যখন রক্তপাত বন্ধ হইয়া আসিল, তখন জুমেলিয়া সে ক্ষতস্থানে মুখ দিয়া রক্ত শোষণ করিয়া বাহিরে ফেলিতে লাগিল অনেকক্ষণ ধরিয়া এইরূপ করিলে ফুলসাহেবের একটু জ্ঞান হইল। সে আসন্ন মৃত্যু রোগীর ন্যায় উঠিবার জন্য বারম্বার ব্যর্থ বিল-প্রয়োগ করিতে লাগিল। অবশেষে নিশ্চেষ্ট অবস্থায় পড়িয়া জুমেলিয়ার দিকে তীব্ৰদৃষ্টিতে চাহিয়া বলিল, “পিশাচি, তুই কে ? তুই আমাকে এ কোন নরকে এনেছিস ? সৰু-সৰ্ব্ব-সর, এখান থেকে তুই দূর হয়ে যায়, নরকে এসেছি, এখানেও তুই আমাকে সুখী হতে দিবিনে।” ” BD DBBB BBBLBBDB BBDBD yg DBBDDDS DDD BDD DDD টানিতে লাগিল। জুমেলিয়া সেই ক্ষতস্থান বঁাধিয়া দিয়া, ফুলসাহেবকে আবার একটা কি ঔষধ খাওয়াইয়া দিল। তাহাতে অনতিবিলম্বে ফুলসাহেবের দুর্বল দেহের, অবসন্নতা অনেকটা কটিয়া গেল। ফুলসাহেব ধীরে ধীরে উঠিয়া বসিল । • . জুমেলিয়া বলিল, “এখন কেমন আছ? আর কোন কষ্ট হইতেছে ?” ফুলসাহেব ক্ষীণস্বরে বলিল, “মাথার ভিতরে বড় যন্ত্রণা হইতেছে, জুমেলিয়া, তুমি আমাকে এখানে আনিয়াছ কেন ?” . . জুমেলিয়া বলিতে লাগিল, “অরিন্দমের কথা কি ভুলিয়া গিয়াছ ? আগে অরিন্দম আমাকে ধরিবার জন্য চেষ্টা করে, তখন তুমি এখানে ছিল না। এমন কি সে আমার শোবার ঘর অবধি তাড়া করিয়া আসে। আমি সেই ঘরে সেই আলমারীর গুপ্তদ্বারা দিয়া সীরাজউদ্দীনের ঘরে পালিয়ে যাই, তখন সীরাজউদ্দীন ঘুমাইতেছিল। কিছুক্ষণ পরে আমি আবার সেই গুপ্তদ্বারের পশ্চাতে থাকিয়া শুনিলাম, অরিদাম আর তোমায় কি কথাবার্তা হইতেছে। তখনই তোমাদের খুঁইজনে