( રાહ ) না পোষায় অন্যত্র পথ দেখ আমিতো তোমায় ধরে রাখিনি । সুধীর। কী আমারই বুকে বসে আমারই জিহবা উৎপাটন কৰ্ব্বে ! এত পৰ্দ্ধা ! একদিন নয় দুদিন নয়, পাচ বৎসর ধরে বহু অর্থ তোমার ঐ শ্রীচরণে অর্পণ ক’রে এসেছি কিন্তু তার পরিবর্তে কি অর্জন করেছি জান,—মানব সমাজের ঘৃণ্য তীক্ষ জাল ময়ী দৃষ্টি—যে দৃষ্টি জীবনের পর—পারেও তুষানলের মত ধিকিধিক জলে ಔ– বুকখানাকে জালিয়ে ছারখার করে দেয়। সব জানি জ্ঞান পাপীর মত সমস্ত বুঝে ও কোন দিকে তাকাইনি— তখন তোমাকে প্রেমের অর্ধার ব’লে আলিঙ্গন পাশে বদ্ধ ক’রেছিলুম, কিন্তু এখন দেখছি তা নয়, ভূল ক্রমে কাল সাপিনীকে আলিঙ্গন পাশে বদ্ধ করেছি। কি ভুল করেছি ভেবে দেখ পুষ্প ! তোমার পূর্বকার জীবন আর বর্তমান জীবন। বিদ্যালাভ করেছি, পিতৃকুলে কলঙ্ক লেপন করেছি, বেশু্যার দাস ব’লে মানব সমাজে ঘুণিত হয়েছি । উন্নতির শীর্ষ স্থান অধিকার করেছি। বাঃ বাঃ যাক যা হয়ে গেছে তার উপায় নেই,—দেখ’ তোমাকে যা দিয়েছি তাতে তোমার বেশ সুখে কেটে যাবে। এত দিন পাপের নিবিড় জালে আবদ্ধ হয়ে ছিলুম তাই, কিছু বুঝতে পারিনি, এক ভিখারী সেই বন্ধন মুক্ত করে দিয়েছে—প্ৰণাম চরণে Nৈব, আশীৰ্ব্বাদ করুন যেন ঈপ্সিতের ঈঙ্গ, পূর্ণ ক’রতে পরি—ভয় নাই, ভয় নাই मैौद्र-द्रुख জুনিয়া যদি
