প্রখম কুচ । ఏసి আজ ১৮৮২ খ্ৰীষ্টীয় অব্দের ১লা অক্টোবর। অযুত কিরণে পূর্ব দিক্ রঞ্জিত করিয়া প্রাতঃস্থৰ্য্য গগণমার্গে ধীরে ধীরে অধিরোহণ कब्रिटऊ८झम । उब्रिप्श थकां७ दूर्छिनं शंउँनैौ निश्रृंखदिसूठ इहेबां দণ্ডায়মান । মিশরবিজেতা প্রমত্ত সেনাবৃন্দ আপন আপন স্কন্ধাবারাত্যপ্তরে মহা আস্ফালন করিয়া বেড়াইতেছে, ছাউনীর চতুর্দিকে ছুটিতেছে। এমন সময়ে দণ্ডায়মান বস্ত্রাবাসের বন্ধনরঞ্জুর গ্রন্থি সকল খোলা হইতে লাগিল। দেখিতে দেখিতে এক প্রহরের মধ্যে বহুজনসমাকীর্ণ বিস্তীর্ণ বৃটিশ ছাউনীর চিহ্ন পৰ্য্যন্তও বিলুপ্ত হইয়া গেল। পরক্ষণেই ভারতবাহিনী স্বদেশ গমনার্থ প্রস্তুত হইয়া উঠিল। পদাতির পশ্চাৎ পদাতি, অশ্বারোহীর পর অশ্বারোহী, ভারবাহীর পশ্চাৎ ভারবাহী, শকটের পর শকট, এইরূপে সমস্ত ভারতসেনানিচয় এবং যাবতীয় সহযাত্রী অশ্ব, অশ্বতরী, উঃ ও অন্তান্য জীব জন্তু সকলে একের পর এক করিয়া দণ্ডায়মান হইল। প্রধান কৰ্ম্মচারীর অনুজ্ঞামাত্র তালে তালে মধুর মঙ্গল বাজনা বাজাইতে বাজাইতে, সেই অগণনীয় ভারতবাহিনী মিশর ভূমি কম্পিত করিতে করিতে, প্রথম কুচ আরম্ভ করিল। তৎকালে সেই স্বদেশগমনোমুখ রণপ্রত্যাবৃত্ত সেনানিচয়ের একতান বাদন ও তালে তালে গমন অতিশয় মনোহর হইয়াছিল। তাহাদের আনন্দৰিস্ফারিত বদন মণ্ডল সেই উদয়োম্মুখ বালারুণ হইতেও সহস্র গুণে মুঙ্গর ও প্রভান্বিত দেখাইয়াছিল। আমিও সদলে সেই মালা রঙ্গে গমনশীল সেনাবৃনো পরিবৃত হইয়া গমন করিতে লাগিजाम । अकt७ यांनूकांशग्न भग्ननांन ६गछमब्र श्हेब खेटैिण । यक थोड হইতে অপর প্রাক্ত ব্যাপিয়া সৈন্যমালা মিশরক্ষেত্র সুশোভিত কলি । এখনও হস্তপদমুণ্ডবিহীন শবদেহু ইতস্ততঃ ৰিক্ষিপ্ত রছিয়াছে দেখিতে পাইলাম। নানা কৌতুকে পখিপার্শ্ববর্তী ফলমূলের স্বাদ গ্রহণ করিতে কষ্টিতে, কখন আখে, কখন পদব্ৰঞ্জে ভ্রমণ ফুরিতে
