পাতা:মিশরযাত্রী বাঙ্গালী - শ্যামলাল মিত্র.pdf/১৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নীলনদের উপকারিতা । ృ@@ বিস্তৃত মিশর সমাজ মধ্যে পবিত্রত শাস্তি ও আনন্দের উৎস নিয়ত উৎসারিত হইত। পুরাকালের সেই স্বর্গাদপি গরীয়সী মিশর ভূমি অধুনা ঘোর শ্মশানে ও নরকাবৰ্ত্তে পরিণত হইয়াছে। এবং সেই দেবতুল্য প্রজ্ঞাবান, অতুলসাহসী লোকদিগের বংশধরগণ সকল প্রকার পূর্ব শক্তি ও সম্পদ হইতে বিচ্যুত হইয়া, পরাধীন নিকৃষ্ট জীবে পরিণত হইয়াছে। মিশরযুদ্ধের লোমহর্ষণ ব্যাপার সকল যদি পাঠকগণ সহিষ্ণুচিত্তে পাঠ করিতে সমর্থ হইয়া থাকেন, তাহ হইলে মিশরের অপরাপর বৃত্তাস্তও যে র্তাহাদের নিতান্ত অপ্রীতিকর হইবে না তাহাতে বিন্দুমাত্ৰও সন্দেহ নাই। আজ এই অতি ক্ষীণ আশার আলোকেই আমার “মিশরযাত্রী বাঙ্গালীর পরিশিষ্ট অংশ আঁকিতে বদ্ধপরিকর হইলাম। প্রাচীন মিশরের মানচিত্রে পাঠকগণ দেখিতে পাইবেন, মিশর কিরূপ সুন্দর প্রাকৃতিক পরিখায় পরিবেষ্টিত । ইহার উত্তরে দিগন্ত ব্যাপী সুনীল ভূমধ্যস্থ সাগর, পূৰ্ব্বদিকে লোহিত সমুদ্র ও স্বয়েজ যোজক (অধুন সুয়েজ খাল ), দক্ষিণে ইথিওপিয়া ও পশ্চিমে লিবিয়ান মরুভূমি । এমন সুন্দর রূপে মিশরের চারিদিক্‌ পৰ্ব্বতসংবেষ্টিত ষে দেখিলেই বোধ হয় যেন স্বয়ং প্রকৃতি আপন স্বন্দর ক্রোড়দেশে একটী অনুদ্ভিন্নযৌবন অপরূপহ্মপলাবণ্যবর্তী রমণীরত্নকে যত্নে স্থান দিয়াছেন। পশ্চিম দিক্‌স্থিত পৰ্ব্বতাবলী মিশরকে মরুভূমির আক্রমণ হইতে রক্ষা করিতেছে । কিন্তু রজতবর্ণ নীলনদই মিশল্প মধ্যে সৰ্ব্বাপেক্ষ মনোহর ও উপকারী বস্তু। এই মহাপ্রভাবসম্পন্ন নদ মিশরের অতুল সৌন্দর্য্যে বিমোহিত হইয়াই যেম স্বেচ্ছায় আপন জন্মভূমি ইথিওপিয়া পরিত্যাগ করত দক্ষিণাভিমুখী হইয়া মিশরষদয়মধ্যে প্রবেশ করিয়াছেন এবং আপন উন্নত হৃদরের মহান উৎস হইতে মিশরকে স্কুশীতল প্রেমে সঙ্গীविठ ब्रार्थिब्रां८इम । नैौण मम लिङ्ग भिषङ्ग भटश चाब्र कूबानि ১২