令冷令 मैद्र कानिभ পাটনার কেল্লা, নগরের পূর্বোত্তরাংশে গঙ্গাতীরে অবস্থিত ছিল। দুর্গপ্রাচীর ৩২ ফিট উচ্চ ছিল ; মীর কাসিম তাহার পাশ্বে মৃৎপ্রাচীর নিৰ্ম্মাণ করিয়া, তাহাকে যথাসাধ্য সুদৃঢ় করিয়া তুলিয়াছিলেন। প্রাচীরের পাদমূলে ৫০ ফিট প্রস্থ একটি পরিখা বৰ্ত্তমান ছিল। দুৰ্গরচনার পারিপাট্য না থাকিলেও, দুৰ্গরক্ষক সেনাসকলের রণকৌশলের পারিপাট্য ছিল । তাহারা সিংহদ্বার অবরুদ্ধ করিয়া, তাহার পাশ্বে প্ৰাচীরবেষ্টিত একটি ক্ষুদ্র প্রাঙ্গণ প্ৰস্তুত করিয়াছিল ; দুৰ্গদ্বার উন্মুক্ত হইলেও, একসঙ্গে অধিক লোক দুৰ্গমধ্যে প্ৰবিষ্ট হইবার উপায় ছিল না । প্ৰাচীরের উপর স্থানে স্থানে কামান সংস্থাপিত করিয়া, দুৰ্গসেনা সতর্কভাবে দুৰ্গরক্ষায় নিযুক্ত ছিল। নভেম্বর মাসের প্রথমেই ইংরাজ সেনার গোলার আঘাতে দুর্গপ্রাচীরের দুইটি স্থান ভগ্ন হইয়া যায়। সেই পথে দুর্গ প্রবেশের আশা করিয়া, ইংরাজ সেনাপতি ৬ই নভেম্বর তারিখে দুৰ্গ আক্রমণ করিলেন। নবাবসেনা দুৰ্গরক্ষার জন্য যথাসাধ্য যত্ন করিয়াও, ইংরাজের গতিরোধ করিতে পারিল না। বিপুল বাহুবলে দুৰ্গে প্ৰবেশ করিয়া, রণোন্মত্ত ইংরাজিসেনানায়কগণ একে একে জীবন বিসর্জন করিতে লাগিলেন ; তথাপি ইংরাজসেনা ছত্রভঙ্গ হইল না । অবশেষে অধ্যবসায় জয়যুক্ত হইল ; নগর ও দুর্গ ইংরাজ সেনার করতলগত হইল ; পাটনার মোগলরাজশক্তি চিরদিনের জন্য বিলুপ্ত হইয়া গেল । মীর কাসিম দুর্গাক্রমণের সংবাদ পাইয়া, তাহার ভ্রাতুষ্পত্র মীর আবু আলি খাঁ এবং বকসী রোসন আলি খাকে অশ্বারোহী সেনাদল লইয়া পাটনাভিমুখে অগ্রসর হইবার জন্য আদেশ প্রচার করিয়াছিলেন। র্তাহারা পাটনার নিকটবৰ্ত্তী হইয়া জানিতে পারিলেন, পাটনার মোগলछ्राँ क्षेशद्रांप्ञ्द्र विख्रश-ठेवअशठी छेछोशभांन रुद्देशांप्छ् ! ইংরাজসেনার যাত্রাপথে-কাটোয়ায়, মুরশিদাবাদে, গিরিয়ায়, উধুয়ানালায়, মুঙ্গেরে এবং পাটনায়-মীর কাসিম যে সকল প্ৰবল বাধার
