も8 মুদ্রা-রাক্ষস । নিস্পৃহ নিশ্চেষ্ট জন প্রভুগণে তৃণ-সম করে অনাদর ॥ ( দেখিয়া সভয়ে ) এই যে চাণক্য-ঠাকুর । লোক পরাজয় করি’ সাধন করিয়া ধিনি একই সময়ে নন মৌর্য্য উভয়ের উদয়াস্ত—শীত গ্রীষ্ম আনিলা পৰ্য্যায়ে, — সেই সে চাণক্য মন্ত্রী সহস্র রশ্মির তেজ করি? অতিক্রম, বিরাজেন নিজ তেজে প্রকাশিয়া চারিদিকে অতুল বিক্রম। (ভূমিতলে নতজানু হইয়া ) মন্ত্ৰী-মহাশয়ের জয় হোকৃ! চাণ –(অবলোকন করিয়া ) বৈহীনরা ! কি প্রয়োজনে তোমার আগমন ? কধু —মহাশয়! নৃপতিগণের প্রণতিকালে তাদের শিরস্থ মণিমাণিক্যের রশ্মিপ্রভায় যে চরণ যুগল পিঙ্গলীকৃত হয়, সেই পাদপদ্মে মহারাজ চন্দ্রগুপ্ত প্ৰণিপাত পুরঃসর এই কথা নিবেদন করচেন, কাৰ্য্যাস্তরের বাধা যদি না থাকে তবে মহাশয়ের সহিত তিনি একবার সাক্ষাৎ করতে ইচ্ছা করেন । চাণ —বৃষল আমার সহিত সাক্ষাৎ করতে চান ? বৈহীনরা! আমি যে কৌমুদী উৎসব নিষেধ করেছি এ কথা তার শ্রবণ-গোচর হয় নি তো ? কঞ্চ —শ্রবণগোচর হয়েছে ৰৈ কি।