পাতা:মুলুকচাঁদ - রাধানাথ মিত্র.pdf/২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় পরিচ্ছেদ । SS বালিকায় মনে সে পূর্বক্ষপ্তি নাই, অথচ তাহার গ্রাসাচ্ছাদনের জন্য কোন কষ্ট পাইতে হইতেছে না । BDDD DBB DDuuDB DBBD DD DD BDS DBDB রছিল না । পতির উপার্জনে একপ্রকার সুখস্বচ্ছন্দে সংসারगुल्बं निर्दीश् হইতেছিল, তাহার মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গেই সে মাসিক আয় রহিত হইল। পূর্বেই বলা হইয়াছে মোবারক আলির সঞ্চায়ের প্রতি তাদৃশ লক্ষ্য ছিল না, পরিণাম চিন্তা যে দিন তাহার হৃদয়ক্ষেত্রে উদভাসিত হইয়াছিল, সেইদিন হইতেই তিনি সংস্থানে BBDD DDBBBSDBDD LK DBBDBD DDt BBDL DD DDDS BBDBDB D DBDED BDBBBDBDBDBD DDBDB DBBDB BDBD S DDBD গেল। যে দুইটী প্রাণীর জন্য তিনি সঞ্চয়ে প্ৰয়াসী হইয়াছিলেন, সেই দুইটী অনাথ এক্ষণে মোবারকের আবাসে তাহার স্মৃতি চিহ্র স্বরূপ বঁচিয়া রহিল। কন্যাকে লইয়া অসহায়া বিধবা রমণী ফাতেমা এক্ষণে কিরূপে মানুষ করিবেন, মনোমত বর দেখিয়া তাহার বিবাহ দিবেন, কাহার আশ্রয়াধীন হইয়া তাহার জীবনের অবশিষ্ট দিন যাপিত হইবে, এইরূপ সাত পাঁচ ভাবনায় অহোরাত্র জর্জরিত হইতে লাগিলেন । পুরুষ মানুষ উপাৰ্জন করিয়া গৃহে লইয়া আসে, স্ত্রীলোক খরচ পত্রের ব্যবস্থা করে- এই ভাবে চিরদিন সংসার চলে। এক্ষণে অ্যায়ের পথ রহিত হইয়াছে, যৎসামান্ত সঞ্চিত অর্থে মা ও মেয়ের জীবিকা, সুতরাং মেহেরুল্লিশার বেশভুষাও আয় পূৰ্ব্বমত হইয়া উঠে না। বালসুলভ চাপল্যে কুমারী জননীর কাছে কখন কখন তাল খাবার ও পরিবার জন্য আবদার করে, কঁাদিতে থাকে, ফাতেমা বিবি অঙ্গ কথার উত্থাপন করিয়া বালিকাকে সাত্বনা