পাতা:মুলুকচাঁদ - রাধানাথ মিত্র.pdf/২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থ পরিচ্ছেদ । R 0 বিগলিত হইতেছে না, তিনি আত্মীয় ও পরিচালিকা বর্গের সহিত ৰেশভূষা ও অন্ত্রশস্ত্রাদিতে সজ্জিত হইয়া পতির সাক্ষাৎ উদ্দেশে বহির্গত হইয়া পড়িলেন, প্ৰতিজ্ঞা করিলেন-যদি যুদ্ধে জয় লাভ হয়, তাহা হইলেই ভুপতিসহ প্ৰাসাদে পুনঃ প্ৰবেশ। DBBDDS DBDD BB DBDBD YY BuBLDBBD DDB DDBD BBDB বন্ধন ছেদ করিয়া তিনি স্বামীর সহগমন করিবেন । জীবনসৰ্ব্বস্ব রাজকুমার মুলুকচাদের চাদমুখ দর্শন জনিত মায়ার বন্ধনে তাহার মন আর বিচলিত হইল না । তিনি গন্তব্যপথে সত্বর ধাবিত হইলেন। আক্রমণকারী আলাউদ্দীন খ্যা সাজ সরঞ্জামে অন্ত্রশস্ত্ৰে সম্যক বিভূষিত হইয়া বহু সৈন্যসহ বিজয়পুর আক্রমণ করিতে আসিয়াDD S S DBDD L LKK KBDDD B BDBBD BDBKBBuu হইলেও, সংখ্যায় নুন্নতা প্ৰযুক্ত এ যুদ্ধে হিন্দুর জয় লাভের কোন সম্ভাবনা নাই জানিয়া, শত্রুপক্ষের আয়ত্তাধীন হইবার পূর্বেই ক্ষত্ৰিয়গণ প্ৰাণ বিসর্জন দিবে-বিজেতায় জয় পতাকা উডউীন হইতে দেখিবে না। প্ৰভু ভক্ত ক্ষত্ৰিয় বীর “যতক্ষণ শ্বাস, ততক্ষণ আশ’-এই দৃঢ় বিশ্বাসে যুদ্ধক্ষেত্রে অগ্রসর হইয়াছে, জয়ের আশায় নৈরাশ হইলেও বিজয়পুরবাসী সাগ্রহে ভূপতির সংবাদের জন্য উৎসুকচিত্তে অপেক্ষা করিতেছে । এক পক্ষে রাজ্যবৃদ্ধির লালসা, অন্য পক্ষে বিজাতীয় আক্রমণ হইতে স্বদেশের রক্ষা সাধন ; পক্ষ বিপক্ষ উভয় দলই দ্বিগুণ উৎসাহে, বিপুল বিক্রমে পরম্পর সম্মুখীন হইয়াছিল, দুই পক্ষে ঘোরতর যুদ্ধ ৰাধিয়াছিল। একে শত্রুর পীড়ন, তাহাতে সৈন্ত- - ক্ষয়, প্ৰাণপণে যুদ্ধ করিয়া চেৎসিং এককালে অবসুলক্স হইয়া