६** शुर्भुप्रैौ । নবকুমার সত্বর বক্সার গৃহে গমন করিলেন । গমন সময় উছার পদ কম্পিত ছটুতে লাগিল। বক্ষপেম দ্রুত হইল। দাৰুণ ভীতি তাছার সুদয় অধিকার করিল। পক্ষা প্রণয় ও স্নেহ পরিপূরিত হাস্যে নবকুমারের মুখ প্রতি চাছিলেন। নবকুমার নিকটস্থ হইয়া উপবেশন করিলেন। পদ্মা ক্ষণপরে ধীরে ধীরে কছিলেন,— - “প্ৰাণেশ্বর"--এই বলিয়া নবকুমারের হস্ত ধারণ করিলেন। অনেকক্ষণ নীরব থাকিয়া আবার বলিলেন,— - “প্ৰাণেশ্বব" তোমাকে কত কথা বলিব ভাবিয়াছিলাম, কিন্তু এখন তো কিছু মনে পড়িতেছে না। তুমি আমার প্রতি অসীম অনুগ্রছ প্রকাশ করিয়াছ। আমি ততদুর, অনুগ্রহের পাত্র নহি । তথাপি তুমি আমাকে অনুগ্ৰছ করিয়াছ। তজষ্ঠ তোমার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ অসম্ভব। তাছার প্রয়োজনও নাই। তুমি আমাকে অনুগ্ৰন্থ না করিলে কে করিবে ? তোমার কৰ্ত্তব্য কৰ্ম্ম তুমি করিয়াছ । কিন্তু আমি অভাগী জীবনে তোমার সম্ভোষ জনক কি কাৰ্য্য করিয়াছি ? আমি কবে তোমার মুখের প্রতি লক্ষ্য করিমাছি ? তুমি আমার সে সকল অপরাধ ক্ষমা করিয়াছ—আমার জ্বলন্ত হৃদয়কে শীতল কবিয়াছ । তোমার গুণের সীমা নাই । কিন্তু আমি তো চলিলাম। তোমার অনুগ্রন্থের কিঞ্চিমাত্র প্রক্তি দান করা আমার সাধ্যাতীত । এ পাপীয়সীর তুমি ৰে কিছু ছিক্ত করিয়াছ, তাছা প্রতিদান প্রাপ্তির আকাঙ্ক্ষায় কর মাই-ভাষায় ভাছ সাৰ্যও নহে। কিন্তু আমি পারি বা সাই পারি, ভগবাৰু ! জবশ্যই তোমার গুণের প্রতিদান করবেন, তিনি অবশ্যই তোমার ৰপিতে পিতে কয়েক বিশ্ব জঞ্জ পদারমর্নি ইত্ত্বেনিপঞ্জি
