* * মেখদুত্ত "হেয় যদি সেই ক্রীড়াশৈলপরে ভ্ৰমিতে উমারে ধরি পতি-কর, (ৰ্তাহার মনের ভয় দূর-তরে, ভুজগ-বলয় খুলেছেন হর),— অন্তরের জল করিয়া স্তস্তন এমন কৌশলে হইবে শয়ান, যেন মণিতটে উঠার কারণ হয় তাহদের সুন্দর-সোপান ॥ ৬০ ॥ ১-৮ ॥ “श।ि फूभि ८झश °ार्लडौ उँाहान्न थिग्नउभ भक्लष्ब्रम्न श्रुषाझ१ করিয়া সেই ক্রীড়াশৈল কৈলাসে পাদচারণ করিতেছেন (পাছে প্রিয় ভয় পান এই নিমিত্ত অহিভূষণ মহেশ তাছার হস্ত হইতে ভূজগ-বলয় খুলিয়া ফেলিয়াছেন, ) তাহা হইলে, তোমার দেহের মধ্যস্থিত জলরাশিকে স্তম্ভন করিয়া, কিঞ্চিৎ ঘনীভূত করিয়া, পৰ্ব্বঙের গায়ে এমন ভাবে আপনাকে স্থাপিত করিবে, ঠিক ধেন তাহাদের ক্রীড়া শৈলে উঠিবার একটা সুন্দর সোপান হয়। কবি কালিদাস মেঘকে ভিস্তির জলভরা মশকের মত বলির বর্ণনা করিয়াছেন । সুতরাং জলভরা চৰ্ম্মথলী ক্রীড়াশৈলের গাত্রের উপর ধাপে ধাপে রাখিলে ঠিক যেন বায়ুভর। গদীর মত হুইবে । ১ । ক্রীড়াশৈল=কৈলাস । কৈলাস-শিৰ শিবার ক্রীড়াপর্বত।
