পাতা:মেঘ-মল্লার - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Øማቕ=ቕigiቑ See আলো ফুটে উঠল, কিন্তু লক্ষ্মী দেবীকে আর কোন দিন কেউ দেখেনি। রাতের হিংস্র অন্ধকার তঁাকে গ্ৰাস ক’রে ফেলেছিল।••• নরনারায়ণ রায় নিজের রাজধানীতে বসে সব শুনলেন-গুপ্ত সুড়ঙ্গের দু’ধারের মুখ বন্ধ ক'রে কীৰ্ত্তি রায় তার পুত্রবধুর শ্বাসরোধ ক'রে তঁাকে হত্যা করেছেন। শুনে তিনি চুপ ক’রে রইলেন ।--এর কিছুদিন পরে তঁার কানে * গোল-বাশুণ্ডার লক্ষণ রায়ের মেয়ের সঙ্গে শীঘ্ৰ চঞ্চলের বিয়ে । সেদিন রাত্রে চাদ উঠলে নিজের প্রাসাদ-শিখরে বেড়াতে বেড়াতে চারিদিকের শুভ্ৰ সুন্দর আলোয় সাগরের দিকে দৃষ্টিপাত ক'রে দৃঢ়চিত্ত BDDBBD DtBBD GLDBBDB BDLDDSSSBBBB uDBDD DD SS SDDD BBB DSD DK অভাগিনী বৌ-ঠাকুরাণীর হৃদয়-নিঃসারিত নিম্পাপ অকলঙ্ক পবিত্র স্নেহের ঢেউয়ে সারা জগৎ ভেসে যাচ্ছে-মনে হ’ল, তারই অন্তরের শ্যামলতায় জ্যোৎস্না-ধৌত বনভূমির অঙ্গে অঙ্গে শু্যামলসুন্দর শ্ৰী।. নীরব আকাশের তলে ভঁরই চোখের দুষ্ট হ্যাসিটি তারায় তারায় নবমল্লিকার মতন ফুটে উঠেছে।-- নরনারায়ণ রায়ের পূর্বপুরুষেরা ছিলেন দুৰ্দ্ধৰ্য ভূম্যধিকারী দন্ত্য-হঠাৎ পূৰ্বপুরুষের সেই বর্বর রক্ত নরনারায়ণের ধমনীতে নেচে উঠল, তিনি মনে মনে বললেন-আমার অপমান আমি এক রকম ভুলেছিলাম বৌ-ঠাকরুণ, किह 6डाभांश अभिांन अभि नश् कब्रद न। कश्रन& । কিছুদিন কেটে গেল। তারপর একদিন এক শীতের ভোর রাত্ৰিয় কুয়াস কেটে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দেখা গেল, কীৰ্ত্তি রায়ের গড়ের খালের মুখ ছিাপে, সুলুপে, জাহাজে ভ'রে গিয়েছে। তোপের আওয়াজে কীৰ্ত্তি রায়ের প্রাসাদ দুর্গের ভিত্তি ঘন ঘন কেঁপে উঠতে লাগল। কীৰ্ত্তি রায় শুনলেন আক্রমণকারী নরনারায়ণ স্নায়, সঙ্গে দুরন্ত পর্তুগীজ জলদসু্য সিবাষ্টিও গঙ্খালেদা। উভয়ের সম্মিলিত বহরের চল্লিশখানা কোষা খালের মুখে চড়াও হয়েছে ; পুরা বহরের বাকী অংশ বাহির নদীতে দাড়িয়ে ! এ আক্রমণের জন্য কীৰ্ত্তি রায় পূৰ্ব্ব থেকে প্ৰস্তুত ছিলেন-কেবল প্ৰস্তুত ছিলেন না নরনারায়ণের সঙ্গে গঞ্জালেসের যোগদানের জন্যে । রাজা