পাতা:মেদিনীপুরের ইতিহাস প্রথম ভাগ.djvu/২৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

まもも মেদিনীপুরের ইতিহাস । প্রতিপালিত ও নানাপ্রকারে সন্মানিত ও অর্থদ্বারা সাহায্য প্রাপ্ত হইয়াছিল। কিন্তু তাহার চরিত্র চিরকালই অতি ঘৃণিত ছিল। সেই জন্য সে ঐ সকল কথা ভুলিয়া গিয়া স্বীয় স্বার্থ সিদ্ধির জন্য তাহার প্রতিপালক ও আশ্রয়দাতার বিরুদ্ধে মিথ্য সাক্ষ্য দিতে বিন্দুমাত্রও কুষ্ঠিত হয় নাই । হিজলীর ইজারদারী পাইয়া সে মলদ্বীদের উপরেও নানাপ্রকার অত্যাচার করিত। একবার কতকগুলি মলঙ্গী তাহার অত্যাচারে বিব্রত হইয়া ১৭৭৪ খৃষ্টাব্দের নভেম্বর মাসে কলিকাতা কাউন্সিলে এক আবেদন পত্র প্রেরণ করিয়াছিল। ঐ ব্যাপারে হেষ্টিংসের আশ্রিত খ্যাতনামা কাস্ত বাবুও লিপ্ত থাকায় কমল উদ্দীন সে যাত্রা রক্ষা পাইয়াছিল। লবণের মহালের মধ্যে তৎকালে হিজলীর মহাল লাভজনক ছিল। এইরূপ প্রকাশ যে, রেগুলেটিং আইন বিধিবদ্ধ হইলে কোম্পানীর কৰ্ম্মচারিগণ প্রকাগুরূপে কোন ব্যবসায়ে লিপ্ত হইতে বঞ্চিত হওয়ায় কাস্তবাবু কমল উদ্দীনের বেনামীতেই হিজলীর ইজারা লইয়াছিলেন । * কেহ কেহ একথা স্বীকার করেন না। কিন্তু মুর্শিদাবাদের ভূতপূৰ্ব্ব জজ বেভারিজ সাহেব প্রথমতঃ কলিকাতা রিভিউ নামক পত্রিকায় “নিয় * Goot (Hastings in Lower Bengal) &RGW got to “নন্দকুমারের বিচার” নামক গ্রন্থে সুন্দরক্ষপে প্রমাণ করিয়া দিয়াছেন যে, প্রকাশুভাবে কমল উদ্দীন হিজলীর নিমক মহালের ইজারদার থাকিলেও প্রকৃত প্রস্তাবে কাস্ত বাবুই ইহার মালিক ছিলেন। : হিজলীর অন্যতম লবণ ইজারদার রাজা যাদবরাম রায়ের নামও উল্লেখষোগ্য। তিনি স্বনামখ্যাত প্রাতঃস্মরণীয় ব্যক্তি। “জমিদার • यूर्णिमादान कोश्नौि-निथिणनाथ ब्राग्न, श्रृंः 8०० + Story of Nundcomar by Sir James Stephen, Vol I. p. 79. . t Trial of Maharaja Nand kumar, pp. 134-38.