পাতা:মেদিনীপুরের ইতিহাস প্রথম ভাগ.djvu/৩১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ইংরাজ শাসনকাল । २br<> সাধারণ ভৃত্যবর্গের অল্প উপরেই স্থান প্রাপ্ত হইয়া থাকে। স্কুলের কার্য দিনের বেলাতেই হয়। মুক্ত আকাশের তলে কিম্বা কোন আচ্ছাদনের নিয়ে বসিয়া ছাত্রের অধ্যয়ন করে । সন্ত্রান্ত বংশের ছেলেরা ঐ সকল স্কুলে পড়ে না, গৃহ-শিক্ষক রাখিয়া তাহাদিগকে শিক্ষা দেওয়া হয়। পারসী ও আরবী ভাষা মৌলবীগণ শিক্ষা দিয়া থাকেন। অনেক মৌলবী নিজ বাড়ীতে বিনা মূল্যে আহার ও বাসস্থান দিয়া ছাত্রদিগকে শিক্ষা দেন। মেদিনীপুরে একটি মুসলমান কলেজ আছে, সেখানে বহু সংখ্যক ছাত্র অধ্যয়ন করে। কিন্তু সেখানেও মহম্মদীয় অাইন শিক্ষা দিবার কোন ব্যবস্থা नाहे ।” - "প্রশ্ন ঃ—মোকদম নিম্পত্তির জন্ত আদালতে সরকারের প্রাপ্য দাৰ্থিল, উকীলের পারিশ্রমিক দান, সাক্ষীর খরচ প্রদান ইত্যাদি প্রথা প্রবর্তিত হইবার পর হইতে মোকদ্দমার সংখ্যা হ্রাস হইয়াছে কি ? অার এই সকল খরচ অত্যন্ত বেশী হইতেছে বলিয়া আপনার মনে হয় কি ? উত্তর ?--উপরোক্ত কারণে মোকদ্দমার সংখ্যা হ্রাস হইয়া থাকিতে পারে, কিন্তু ঐ সকল খরচ অত্যন্ত বেশী বলিয়াই আমার মনে হয় । লোকে যাহাতে কষ্টভোগ না করিয়া অল্প খরচে স্তায় বিচার পাইতে পারে, দরিদ্র ব্যক্তি প্রবলের হস্তে উৎপীড়িত হইলে যাহাতে বিনা হায়রাণেও কম খরচে মোকদ্দমা চালাইতে পারে, তাহার ব্যবস্থা করাই কৰ্ত্তব্য। উপরন্তু একটা খরচের বোঝা চাপাইয়া দিয়া ক্ষতিগ্রস্থ ব্যক্তির দুঃখের ভার বৃদ্ধি করিয়া দেওয়া রাজ সরকারের উচিত নয়। এই কারণে দেখা যায়, দরিদ্র প্রজা ক্ষমতাশালী মালিকের দ্বারা উৎপীড়িত হইলেও প্রায় আদলতের আশ্রয় গ্রহণ করিতে আগে না। जfहैन-जtनांठाउठ !