পাতা:মেদিনীপুরের ইতিহাস প্রথম ভাগ.djvu/৩৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দশম অধ্যায় | سعصبي من مجسامس. প্রাচীন কীর্তি ও কাহিনী । মেদিনীপুর জেলায় কতকগুলি প্রাচীন কীৰ্ত্তির নিদর্শন আছে, বর্তমান অধ্যায়ে আমরা সেইগুলির ও আধুনিক কয়েকটি কীৰ্ত্তির যথাসম্ভব পরিচয় প্রদান করিতে চেষ্টা করিব । সাধারণতঃ ঐ কীৰ্ত্তিগুলিকে চারি শ্রেণীতে বিভক্ত করা যায়। (১) মন্দির ও মসজিদ, (২) দুর্গ বা গড়, (৩) সুবৃহৎ পুষ্করিণী ও (৪) প্রস্তরমূৰ্ত্তি। মেদিনীপুরের ইতিকথার সহিত উহাদের স্মৃতি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। জেলার নানাস্থানে ইতস্ততঃ বিক্ষিপ্ত প্রাচীন কীৰ্ত্তিরাশীর ঐ সকল ধ্বংশাবশেষ দর্শন করিলে হৃদয়মধ্যে শ্রদ্ধাভক্তি মিশ্ৰিত অনুভূতপূৰ্ব্ব এক অনিৰ্ব্বচনীয় বিচিত্র ভাবের উদয় হয়। স্মৃতির সাগর মথিত হইয়। তরঙ্গের উপর তরঙ্গ প্ৰহত হইতে থাকে। মনে হয়, ঐ সকল বিদীর্ণ মন্দিরের কক্ষে কক্ষে, জীর্ণ দুর্গের প্রকোষ্ঠে প্রকোষ্ঠে, পুষ্করিণীর সোপানে সোপানে অতীত কালের এক মহা আনন্দোজ্জল বাণিজ্য বিলাস সমৃদ্ধি সম্পন্ন প্রদেশের কত অলিখিত ইতিহাস, কত অকথিত কাহিনী অলক্ষিত অক্ষরে লিপিবদ্ধ রহিয়াছে। মনে হয়, একদিন ঐ সকল দেবালয়ের অভ্যন্তর হইতে কত শত ভক্তের অন্তরের অনন্ত প্রার্থনা আকাশ বিদীর্ণ করিয়া শূন্তে উখিত হইয়াছে। ঐ সকল দুর্গ প্রাঙ্গণ বিজয়গৰ্ব্বোংস্কুল্ল কত শত সৈনিকের कौ6ि 6 कांश्निौ ।