পাতা:মেদিনীপুরের ইতিহাস প্রথম ভাগ.djvu/৩৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রাচীন কীৰ্ত্তি ও কাহিনী । wరిసి প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিল । * লালজীউর মন্দিরটি বঙ্গীয় শিল্প পদ্ধতি অনুসারে নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল;কিন্তু রঘুনাথ জীউর মন্দিরটি উৎকল স্থাপত্যের নিদর্শন। লালজীউর মন্দিরের সম্মুখে একটি নাট-মন্দির আছে এবং উহার অনতিদূরে কামেশ্বর মহাদেবের একটি পঞ্চরত্ন মন্দিরও আছে। উহারই দক্ষিণ-পশ্চিমে রাস-মঞ্চ । খোদিত লিপি হইতে জানা যায়, কামেশ্বর মহাদেবও ১৫৭৭ শকাব্দায় প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিলেন । এই সমস্ত মন্দির সুবিস্তৃত ভূমিখণ্ডের উপর সুউচ্চ প্রাচীর বেষ্টনীর মধ্যে অবস্থিত। পূৰ্ব্বদিকে সুবৃহৎ প্রবেশ-দ্বার। এই স্থানটি রঘুনাথগড় ঠাকুরবাড়ী’ নামে পরিচিত এবং যে গ্রামে এই ঠাকুরবাড়ীটি অবস্থিত উহা অযোধ্যা’ নামে অভিহিত হইতেছে। তদানীন্তন বৰ্দ্ধমানাধিপতি মহারাজ তেজৰ্চাদ বাহাদুর ১২৩৮ সালে ( খৃঃ অঃ ১৮৩১ ) ঐ সকল পুরাতন মন্দিরগুলির সংস্কার ও আবশ্বকীয় নুতন মন্দির ও প্রাচারাদি নিৰ্ম্মাণ করিয়া দিয়া প্রাচীন দেবতাগুলিকে সুশোভিত করেন । তদবধি বর্তমানকাল পর্য্যস্ত বৰ্দ্ধমান রাজবংশের অনেকুল্যে প্রাচীন কীৰ্ত্তিগুলি সজীবভাবে রক্ষিত হইতেছে । রঘুনাথ গড় ও অযোধ্যা । প্রস্তর ফলকটিতে বঙ্গাক্ষরে লিখিত আছে :– “শুতমস্তু শকাব্দ) ১৫৭৭ ৷ শাকে অশ্ব মুনিবানেলে বৈশাখে শুক্লপক্ষকে তৃতীয়ায়াং ভূগুদিনে জীযুক্তস্ত বভুবন্ত । হরিনারায়ণ ভূপস্ত পত্নী ঐ লক্ষণাবতী জীরাধাকৃষ্ণয়ো: প্রীত্যৈ নবরত্ন মিদংদদে) ॥ রাধাকৃষ্ণ পদারবিন্দ রসিক ঐ বীরভার্ণেব ধুঃ খ্যাত জীহরিভূপতেশ্চ বণিতা ঐহোলরঞ্জাম্বুজ । মাত শ্ৰীযুক্ত মিত্ৰসেন নৃপতৌধিখ্যাত কাডেমিতে। শ্ৰীনারায়ণ মল্লভূপ ভূগিনী-রুম্য দদৌমন্দ্বিয়ং.॥ {%ीक्षाम्रैो श्रृंलाषाtछ बरुङ्गड्र गिभ१ ९७ নিৰ্ম্মায় বছ যত্নেৰ সমৰ্পিতবর্তমুক ॥"