পাতা:মেদিনীপুরের ইতিহাস প্রথম ভাগ.djvu/৪০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

voፃ8 মেদিনীপুরের ইতিহাস । নারায়ণগড়ের দুই ক্রোশ পশ্চিমে বিনম্নগড় নামে নারায়ণগড়ের রাজাদিগের একটি উষ্ঠান বাটিকা ছিল। প্রায় পনর শত বিঘ ভূষি এই গড়ের অন্তর্ভূত। রাজা দেবীবল্লভ পালের সময় উহ! প্রস্তুত হয় কিন্তু রাজা পৃথিবপ্লভই উহার শোভা সমৃদ্ধি যথেষ্টরূপ বৃদ্ধি করিয়াছিলেন। রাজাদিগের মুখ সৌভাগ্যের সহিত ঐ স্থানের ঐ সমৃদ্ধি বিলুপ্ত হইয়া গেলেও প্রকৃতি দেবী ঐ স্থানটিকে এখনও মনোমোহনরূপে সজ্জিত করিয়া রাখিয়াছেন । আলবাল বেষ্টিভ তরুরাজি এবং লতামণ্ডপশোভিত তপোবন তুল্য কুঞ্জবনের মনোরম দৃশু, মৃগকুলের খামল ক্ষেত্রোপরি নিঃশঙ্কচিত্তে ইতস্ততঃ বিচরণ, নানাজাতীয় বিহগের কুজন, স্বচ্ছ সলিল নিঝরিণীর সুশীতল বারি এখনও পথিকের প্রাণে বিপুল আনন্দের সঞ্চার করিয়া দেয়। বসস্তে ও নিদাঘে এইস্থানের রমণীয় বেশ দেখিলে মনপ্রাণ বিমোহিত হইয়া যায় । নারায়ণগড়ের অন্তর্গত কশং গ্রামে একটি মসজিদ আছে। উহাতে পার্শী ভাষায় লিখিত যে প্রস্তুর ফলকখানি আছে, তাহা হইতে জানা যায় যে, ১৯৬০ বঙ্গাব্দে (১৬৫৩ খৃঃ অঃ ) সম্রাট সাজাহানের দ্বিতীয় পুত্র বাঙ্গালায় তৎকালীন শাসনকৰ্ত্তা সা সুজা কর্তৃক এই মসজিদটি নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। উহ। এক্ষণে উত্তর মহল্লা পল্লীর এক মুসলমান বংশের তত্ত্বাবধানে রহিয়াছে। সবঙ্গ খানার অন্তর্গত দশগ্রাম নামক গ্রামে গোকুলানন্দ গোস্বামীর একটি সমাধি আছে। প্রতি বৎসর ১লা মাৰ বছলোক নানা স্থান হইতে এখানে সমবেত হয় এবং প্রত্যেকে এক এক মুষ্টি মৃত্তিক ঐ সমাধিটর উপর লেপন করিয়া যায়। এইরূপে সমাধিটকে একটি সুউচ্চ বিনয় গুড় । সা স্থার মসৃজিদ । छूलगौsाब्रा बाबा e বাখরাবাদের মেলা ।