পাতা:মেদিনীপুরের ইতিহাস প্রথম ভাগ.djvu/৪৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রাচীন কীৰ্ত্তি ও কাহিনী । చిన్హళి কুলীর আমলে রাজস্ব বাকীর জন্য যে সকল জমিদারী সরকারের খাসে আসিয়াছিল, সেই সকল জমিদারীর রাজস্ব সংগ্রহের জন্ত তিনি কতকগুলি আমীনি-পদের স্বষ্টি করিয়াছিলেন । র্তাহারাই প্রজা সাধারণের নিকট হইতে রাজস্ব আদায় করিয়া মবাব সরকারে দাখিল দিতেন । হিজলী প্রদেশও ঐ সময় কিছুদিনের জন্য নবাব সরকারের খাসে আসিয়াছিল। কাথির নন্দকুমার পুষ্করিণীটি সেই স্মরণীয় মহাত্মার একটি চিরস্মরণীর কীৰ্ত্তি। পুষ্করিণীটি পদ্ধপূর্ণ হইয়া গিয়াছিল, বিগত ১৮৯৭ খৃষ্টাব্দে কাথির ভূতপূৰ্ব্ব সবৃডিভিজন্তাল অফিসার স্বৰ্গীয় জগদ্বন্ধু ভট্টাচাৰ্য্য এম্-এ মহাশর সরকারী ব্যয়ে উহার পঙ্কোদ্ধার করিয়া এবং ঘাটটি বাধাইরা দিয়া সাধারণের মহৎ উপকার সাধন করিয়া গিয়াছেন । তমলুক মহকুমার অন্তর্গত নন্দকুমার নামক স্থানটাও মহারাজা নন্দকুমারের নামেই প্রতিষ্ঠিত । কাথির যে সুরম্য ত্রিতল অট্টালিকাতে এক্ষণে ফৌজদারী কাৰ্য্যালয় প্রতিষ্ঠিত আছে উহ৷ খৃষ্টীয় অষ্টাদশ শতাব্দীতে নিমূকীর কুঠার জন্য নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। ১৮৬৩ খৃষ্টাব্দ হইতে এদেশের লবণ কারবার উঠিয়া গেলে সরকার বাহাদুর সন্ট এজেণ্টের নিকট হইতে

  • ಕ್ಷ್ উক্ত বাট ও তৎসংলগ্ন সুবৃহৎ বাগান দীর্ষিকাদি

সমেত বিস্তৃত ভূমিখণ্ড গ্রহণ করিয়৷ উক্ত স্থানে মহকুমার কার্য্যালয়াদি স্থাপন করেন। তৎপূর্ব উহা এগরা নেওয় গ্রামে প্রতিষ্ঠিত ছিল, সে কথা পূৰ্ব্বে উল্লিখিত হইয়াছে। এই অট্টালিকাটীর উত্তর ও দক্ষিণ পার্থে যে চারিটি কামান স্থাপিত আছে, সেগুলিকে হিজলী হইতে অনিয়া ঐস্থানে রাখা হইয়াছে। সম্ভবতঃ হিজলীর যুদ্ধে ঐ কামানগুলি ব্যবহৃত হইয়াছিল। সব ডিভিজন্তাল অফিসের সম্মুখে যে বৃহৎ প্রস্তর মূৰ্ত্তিটা আছে উহ