পাতা:মোছলেম জগতের ইতিহাস.pdf/৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মোছলেম জগতের ইতিহাস ૨ (t ফলে খলিফা হজরত আলী মছজেদ মধ্যে সাংঘাতিক রূপে আহত হন। তিনি আহত হইবার পর তিন দিন জীবিত ছিলেন। হজরত আলী পাঁচ বৎসর খলিফার পদে অভিষিক্ত থাকিয়া ৬৩ বৎসর বয়ঃক্রম কালে ৬৬১ খৃষ্টাব্দে ২৬শে জানুয়ারি কুফা নগরীতে মানবলীলা সম্বরণ করেন। কুফার ৫ মাইল দূরবর্তী “নজফ” নামক স্থানে তাহার সমাধি বর্তমান আছে। উহা এক্ষণে তীর্থস্থান মধ্যে গণ্য ক্ষু মদিনা নগরীতে শিক্ষা বিস্তারের জষ্ঠ্য তিনি বিশেষ ಡ್ಯ ছিলেন। তিনি মছজেদে দর্শন, তর্কশাস্ত্র, তফছির ও ব্যবস্থা বিষয়ে বক্তৃতা প্রদান করিতেন। তিনি অতি নম্র ও দয়ার্ডচিত্ত ছিলেন এবং উৎপীড়িত ও দুঃস্থ ব্যক্তিদিগকে সাহায্য করিতে সৰ্ব্বদা মুক্তহস্ত ছিলেন। র্তাহার ক্ষমাশীলতা ও উদারতার সুযোগে শত্ৰুগণ স্ব স্ব উদ্দেশ্য সাধন করিয়া লইত । 劇 疊 যে দশ জনকে অর্ণ হজরত বেহেশতের খোসখবরী দিয়াছিলেন, হজরত আলী তাহাদের মধ্যে এক জন এবং মৃত্যুশয্যায় যে ছয় জন সঙ্গীর নামোল্লেখ করিয়াছিলেন, তিনি র্তাহাদেরও এক জন। হজরত আলী বদর, ওহোদ, খন্দক ও তাবুক ব্যতীত, প্রায় সকল যুদ্ধেই অর্ণ হজরতের অনুগামী হইয়াছিলেন। তাবুকের যুদ্ধকালে অর্ণ হজরতের অনুপস্থিতিতে র্তাহার উপরেই মদিনার ভার দ্যস্ত ছিল । গুজরত আলীই হজরত ওমরকে হিজরত হইতে মোছলেমান্দ গণনা করিতে পরামর্শ দিমুছিলুেন। কথিত আছে, হজরত আলী হইতে ৫৮৬টা হাদিছ পাওয়া গিয়াছিল। তন্মধ্যে ৪৪টা হাদিছ বোখারী বা মোছলেম কর্তৃক ছহি বলিয়া গৃহীত হইয়াছিল। তিনি অত্যন্ত ধৰ্ম্মিক ছিলেন এবং সমস্ত অর্থ গরীবদিগকে বণ্টন করিয়া দিতেন। পৃথিবীর জন্ত র্তাহার

  • হজরত আবুবকর হইতে হজরত আলী পর্যন্ত জুই চারিজন ধৰ্ম্মনিষ্ঠ প্রাথমিক

খলিফাকে “খোলফায়ে রাশেদিন” বলা হয় । • 豔 韓 Δά.