পাতা:মৎস্যপুরাণম্‌ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/১৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

为金文 এবং প্রত্যtহ ] তেন দেবী স তৃগুণ তদা। মিষতা দেবতানাং হি তদন্তু তমিবtভবৎ ॥ অসন্ত্রীস্তেন ভূগুণা পত্নীং সঞ্জীবিতং পুনঃ । দৃষ্ট্র চেন্দ্রে নালভাত শৰ্ম্ম কাব্যভয়াৎ পুনঃ । মৎস্যপুরাণ । তং দৃষ্টা তু পিবস্তং সা কণধুমমবায়ুখম । , যক্ষেণ পাত্যমানঞ্চ কুগুধারেণ পাতিতম ॥১১৯ দৃষ্ট্ৰ চ তং পাভ্যমানং দেবী কাব্যমবস্থিতম্। স্বরূপধ্যানশাম্যং তং কুৰ্ব্বলং ভুতিমাস্থিতম । প্ৰজাগবে ততশ্চেন্দ্রে জয়ন্তীমিদমব্ৰবীৎ ॥১১৪ পিত্রা যথোক্তং বাক্যং সা স্তব্যে কৃতবর্তী তদা | সঞ্চিস্তা মতিমান বাক্যং স্বাং কস্তাং পাকশাসন গীর্ভিশ্চৈবানুকুলাভিঃ ভবতী বস্তুভাষিণী । এষ কাব্যে হামিত্রায় ব্ৰ তং চরতি দারুণম্ । তেনাহং ব্যাকুলঃ পুত্রি কুতো মতিমত ভূশম্। গচ্ছ সংসাধয়স্বৈনং শ্রমাপনয়নৈ: শুভৈঃ । তৈস্তৈর্বনেহুমুকুলৈশ্চ স্থাপচারৈরতশ্রিত ॥১১৬ কাব্যমারাধয়স্বৈনং যথা তুষ্যেত স দ্বিজ: | গচ্ছ ত্বং তস্য দত্তাসি প্রযত্বং কুরু মৎকৃতে ॥ এবমুক্ত; জয়ন্তী সা বচঃ সংগৃহ বৈ পিতু । অগচ্ছদযন্ত্র স্বেরং স তপ অtরভ্য তিষ্ঠতি ॥ সমস্ত ভূতবর্গ চতুর্দিকু হইতে সাধু সাধু বলিয়া চীৎকার করিয়া উঠিল । এইরূপে ভূণ্ড তং কালে সৰ্ব্বদেবের সমক্ষে তদীয় পত্নীকে প্রত্যানয়ন করেন । ভৃগুর এই কৰ্ম্ম তখন অতীব অস্তুত হইয়াছিল । তৃগু অনায়াসে স্বীয় পত্নীকে সঞ্জীবিত করিলেন দেখিয় ইন্দ্র হইতেছে । তদীয় ভয়ে কিছুতেই আর শাস্তিলাভ গাত্রসংবাহনৈঃ কালে সেবমান ত্বচঃ সুখ । ব্ৰতচৰ্য্যামুকুলাভিরুবাস বহুলtঃ সমাঃ । ১২১ . পুণে ধুমব্রতে তস্মিন ঘোরে বর্ষসহস্ৰকে । বরেণ চ্ছন্দয়ামাস কাব্যং স্ত্রীতে ভবস্তদা. মহাদেব উবাচ । এতদ ব্ৰ তং ত্বয়ৈকেন চীৰ্ণং নাস্তেন কেনচিৎ ৷ তস্মাদ্বৈ তপসী বুদ্ধ্য। শ্রতেন চ বলেন চ ॥১৩ শুক্রচার্য তপস্যা করিতেছিলেন, সেই স্থানে গমন করিলেন, যাইয়া দেখিলেন,— সেই দ্বিজবর অধোমুখে অবস্থান করিয়া কণধুম পান করিতেছেন । কোন যক্ষ র্তাহাকে সেইভাবে পাতিত করিয়া রাখিয়াছে । কণ্ঠধার দিয়া ধূমকণা নির্গচ তিনি আত্মস্বরূপ ধ্যানে শমভাব প্রাপ্ত হইয়াছেন । তপস্তায় তাহার দেহ করিতে পারলেন না। হুশ্চিন্তায় রাত্রিতে | রুশ হইয়া গিয়াছে। তিনি পরম বিভূতি ভঁtহার নিদ্র হইল না । মতিমান পাকশাসন অনেক চিন্তার পর স্বীয় দুহিত। জয়ন্তীকে সস্বোধন করিয়া কহিলেন,—পুত্ৰি ! শুক্র আমার শত্ৰুবর্গের হিতের মিমিত্ত এক কঠোর ব্রতানুষ্ঠান করিতেছেন । আমি উtহায় আচরণে অত্যন্ত ব্যাকুল হইয়া পড়িয়াছি । অতএব যাও—মনোজুকুল বিবিধ গ্লানিহুর উপচার দ্বার। অনলসভাবে তাহাকে গিয়া সেবা করিতে থাক । অধিক আর বলিব কি, সেই দ্বিজবর যাহাতে পরিতুষ্ট হন, তুমি সেই ভাবেই তীtহার আরাধনা কর । যাও তুমি ; আমি তোমাকে তাহারই উদ্দেশে দান করিলাম। তুমি মদীয় কাৰ্য্যসাধনার্থ চেষ্ট্র আশ্রয় করিয়াছেন ৷ জয়ন্তী দেবী তঁহাকে তদবস্থায় পাতিত ও অবস্থিত দেখিয়া পিতার নিদেশ অনুসারে তখন র্তাহার সুশ্রুষাকারিণী হইলেন । সেই মুহূমধুর-ভাষিণী জয়স্তী অস্থকুল বাগবিদ্যাসে র্তাহাকে স্তব করিতে লাগিলেন কখন গাত্রসম্বাইনাদি দ্বারা সেবা করিতে লাগিলেন এবং কখন বা ব্ৰতচর্ধ্যার অনুকুল ক্রিয়ানুষ্ঠান করিতে লাগিলেন । এই ভাবে তথtয় তিনি বহুবৎসর বাস করিলেন । এদিকে সহস্র বর্ষ পূর্ণ হইলে সেই কঠোর ধূম ব্ৰত সাঙ্গ হইল। তখন মহাদেব গ্ৰীত হইয়া শুক্রচার্য্যকে বর গ্রহণ করিতে বলিলেন । ১৯৮–১২২ ৷ মহাদেব কহিলেন,-হে কর । ইশ্র এই কথা কহিলে সেই জয়ন্তী ! দ্বিজ ! একমাত্র তুমিই এই ব্রতের অনুষ্ঠান পিত্তায় বাক্য শিরোধীর্ষ্য করিয়া—যথায় ' করিলে, অন্ত কেহই ইহা করিতে পারে নাই ।