চতুর্থেtহুধ্যায়ঃ । যস্মাৎ তন্মান্ন রাজেন্দ্র তদ্বিচারে। নৃণাং শুভঃ অন্তচ সৰ্ব্ববেদনামধিষ্ঠত চতুর্মুখঃ । গায়ত্রী বহ্মণস্তদ্বদঙ্গভূত নিগদ্যতে ॥ অমূৰ্ত্তং মূৰ্ত্তিমদ্বাপি মিথুনং তৎ প্রচক্ষত্ত্বে বিরিঞ্চির্যন্ত্র ভগবাৎস্তত্র দেবী সরস্বতী । ভারতী যত্র যজৈব তন্ত্র তত্র প্রজাপতিঃ । ৮ যথাতপো ন রছিভশছায়য়া দৃশুতে ক্কচিৎ ৷ গায়ত্রী ব্রহ্মণঃ পার্শ্বং তথৈব ন বিমুঞ্চতি ॥ ৯ বেদ রাশিঃ স্মৃতে ব্ৰহ্মা সাবিত্রী তদধিষ্ঠিত । তস্মাক্স কশ্চিদোষঃস্যাৎ সাবিত্রীগমনে বিভেtঃ তথাপি লজ্জীবনভঃ প্রজাপতিরভূৎ পুরা। স্বসুতোপগমদ ব্ৰহ্ম শশীপ কুসুমাযধম ॥ ১১ যস্মাম্মমাপি ভবত মনঃ সঙ্ক্ষোভিতং শরৈঃ । তস্মীথ ভদেহমচিরক্রত্রে। ভস্মীকরিষ্যতি ॥ ১২ ততঃ প্রসাদয়ামস কামদেবশচতুৰ্ভূখম । ন মামকারণে শগুং ত্ব"মহাৰ্বসি মালদ ॥ ১৩ চতুর্মুখ বেদ সকলের অধিষ্ঠত। মুম্বীগণ গtয়ত্রীকে তঁtহার অবয়বস্বরূপ বলিয়। নির্দেশ করেন ; তাহারা মূৰ্ত্তিমান বা মূৰ্ত্তিহীন হউন, লোকে কিন্তু দম্পতি বলিয়া প্রসিদ্ধ । যে স্থানে ভগবান বিরিঞ্চি, সেই স্থানেই দেবী সরস্বতী ; অীর যেখানে। যেখানে সরস্বতী, সেই সেইখানেই প্রজাপতি । ছায়। যেমন অতপ পরিত্যাগ করে না, তদ্রুপ গায়ত্রী দেবীও ব্ৰহ্মার পাশ্ব পরিত্যাগ করেন না । ব্ৰহ্মা বেদ রাশি বলিয়া কীৰ্ত্তিত, অর দেবী সাবিত্রী সেই বেদে অধিষ্ঠিত । অতএব সাবিত্রী-গমনে বিভু ব্ৰহ্মার যদি ও কোন দোষ হয় নাই, তথাপি পূৰ্ব্বে তিনি লজ্জাবনত ছিলেন । স্বীয় সুতার সংসর্গ বশতঃ ভগবান ব্রহ্মা কুসুমায়ূধকে এইরূপ শাপ দিয়াছিলেন যে, যেহেতু তুমি শর দ্বারা আমার মন সংক্ষোভিত করিলেন, এই জন্ত ভগবান কন্দ্র তোমার দেহ ভস্ম করিবেন । অনস্তর কামদেব ভগবান চতুর্মুখকে প্রসাদিত করিলেন এবং বলিলেন,—হে মানদ ! অকারণে আমাকে শাপ দেওয়া আপনার উচিত হয় ১৯ আহমেবংবিধঃ স্বল্পত্ত্বয়ৈব চতুরানন । ইন্দ্রিয়ক্ষোভজনকঃ সৰ্ব্বেষামেব দেহিনাম্ ॥১৪ স্ট্রীপুংসেীরবিচারেণ ময় সৰ্ব্বত্র সর্বদ । ক্ষেী /্যং মন: প্রযত্বেন ত্বয়ৈবোত্তং পুরা বিভো তস্ম দিন পরাধেন হয় শ গুস্তথা বিভো | কুরু প্রসাদং ভগবন স্ব শরীরাপ্তয়ে পুনঃ ॥১৮ ব্রহ্মোবাচ । বৈবশ্বতেহস্তরে প্রাপ্তে যাদবাম্বয়সস্তব । রামে নাম যদী মর্ত্যে মৎসত্ত্ববলমাশ্ৰিত: ॥১৭ অবতীর্ষ্যণস্বরধ্বংসী দ্বারকমেধিবৎস্যতি । তদভ্রাতুস্তৎসমস্ত ত্বং ভদ। পুত্রদ্বমেধ্যসি ॥ ১৮ এবং শরীরমাসাদ্য ভুক্ত ভোগানশেষতঃ । ততো ভরতবংশস্তে ভূত্ব বৎসৰূপাঙ্কজ ॥১৯ اك لاسـلا | إتة : বিদ্যাধরীধিপত্বঞ্চ যাদবাভূতসংপ্লবম । হে চতুরানন । আপনিই ত আমাকে এরূপ স্বভাবসম্পন্ন করিয়া স্থষ্টি করিয়াছেন । দেহিগণের ইন্দ্রিয়ক্ষোভ উৎপাদন করাই আমার কৰ্ম্ম । আমি স্ত্রী,পুরুষ বিচার না করিয়া সৰ্ব্বত্র সৰ্ব্বদা অতি যত্নসহকারে সকলেরই মনের ক্ষোভ জন্মাইৰ । হে প্রভো ! এই কথাই ত আপনি আমাকে পূৰ্ব্বে বলিয়া দিয়াছেন । তএব হে প্ৰভো! আপনি বিনা অপরাধেই আমার উপর এক্ষণে এই শাপ প্রদান করিলেন । যাহা হউক, আমি যাহাতে পুনরায় স্বীয় দেহ প্রাপ্ত হইতে পারিব, হে ভগবন । সেই নিমিত্ত আপনি আমার প্রতি প্রসন্ন ইউন । ব্রহ্ম বলিলেন,—বৈবস্বত মন্থর অধিকার-কালে মদীয় সৰ-বলখিত যত্বংশাবতংস রাম নামে জনৈক অসুরধবংসী মানব যখন দ্বারকায় বাস করিবেন, তখন র্তাহারই তুল্য তদীয় ভ্রাতার তুমি পুত্রহ প্রাপ্ত হুইবে । এইরূপে তুমি মূৰ্ত্তিমান হইয়। অশেষ ভোগ উপভোগের পর ভরতবংশের অবসানে পুনরায় মৎস্করাজের পুত্র হইয়। জন্ম লইবে । এই জন্মে তুমি প্ৰলয় পৰ্য্যস্ত বিদ্যাধরদিগের
