পাতা:মৎস্যপুরাণম্‌ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/২২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

良心° স্বাপয়েন্ত্ৰণং কুম্ভং মাল্যবস্ত্রবিভূষিতম্। পঞ্চরত্নসমাযুক্তং স্বতপত্রসমন্বিতম্ ॥ ৪৫ অঙ্গুষ্ঠমাত্রং পুরুষঃ তথৈব সেীবর্ণমেবায়তবাহুদণ্ডম্। চতুর্মুখং কুম্ভমুখে নিধায় ধাস্তানি সপ্তাস্বরসংযুতানি ॥ ৪৬ সকাংশুপাত্রা ক্ষত শুক্তিযুক্তং মস্ত্রেণ দছাদ্বিজপুঙ্গবায় । উৎক্ষিপ্য লম্বোদরদীৰ্ঘবাহুমনস্তচেতা যমদিঘূখঃ সন। ৪৭ শ্বেতাঞ্চ দদ্যাদযদি শক্তিরস্তি রোপ্যৈ; খুরৈহেমমুখীং সবৎসাম্ ধেনুং নরঃ ক্ষীরবতীং প্ৰণম্য সবৎসঘণ্টাভরণাং দ্বিজায় ॥ ৪৮ আ{সপ্তরাজ্যোদয়মেতদস্য দাতব্যমেতং সকলং নরেণ। যাবৎ সমাঃ সপ্তদশীথবাস্থ্য - রথোদ্ধমপ্যত্র বদন্তি কেচিৎ ৷৷ ৪১ মৎস্তপুরাণম্ কাশপুপপ্রতীকাশ অগ্নিমরুভসম্ভব { মিত্রাবরুণয়োঃ পুত্র কুম্ভযেনে নমোহভ তে । প্রত্যদন্তু ফলৈৰ্যোগমেবং কুৰ্ব্বন ন সাদতি ॥৫০ হোমং কৃত্ব তত: পশ্চাদ্বর্জয়েন্মানব: ফলম । অনেন বিধিন যজ্ঞ পুমানৰ্থং নিবেদয়েৎ । ৫১ ইমং লোকং স চাপ্নোতি রূপারোগ্যসমদ্বিতঃ। দ্বিতীয়েন ভুবর্লোকং স্বর্ণেীকঞ্চ তত: পরম ॥৫২ সপ্তৈব লোকানপ্পোতি সপ্তার্যান যঃ প্রযচ্ছতি যাবদায়ুশ্চ য: কুৰ্য্যাৎ পরং ব্রহ্মাধিগচ্ছতি ॥ ৫৩ ৷ ইহ পঠতি শৃণোতি বা য এতদযুগলমুনিপ্রভবার্বসম্প্রদানম্। মতিমপি চ দদগতি সোহপি বিষ্ণেভবনগতঃ পরিপূজ্যতেহুমরোঘৈ; ॥ ৫৪ ইতি শ্রীমাৎস্যে মহাপুরাণেইগস্ত্যোৎপত্তিপূজা বিধানং নামৈকষষ্টিতমোহধ্যায়: ॥ ৬১ ৷ অধিক বর্ধ যাবৎ অগস্ত্যকে অর্থ্যাদি ও তদুপলক্ষে ব্রাহ্মণকে উল্লিখিত দ্রব্যাদি দান ও বস্ত্রভূষিত দ্বতপত্র-যুক্ত পঞ্চরত্ন-সমন্বিত | করবে। তৎপরে নমস্কার করবে, মন্ত্র এক অস্ত্ৰণ কুম্ভ স্থাপন করিবেন । অনস্তর | মণl-65 কাশপুষ্পপ্রতীকীশ । হে অগ্নি সুবৰ্ণ স্বারা এক অঙ্গুষ্ঠমাত্র পুরুষ-মুর্কি নিৰ্ম্মাণ করিবে ; উহার মুথ চারিট ও বাহুদণ্ড আয়ত হইবে। পরে কুম্ভমুখে সপ্ত বস্তু, ধান্ত এবং ঐ পুরুষপ্রতিমা স্থাপন করিবে । অনস্তর দক্ষিণমুখ হইয়৷ উদর লম্বিত ও বাহু উদ্ধে উত্তোলিত করিয়া একাগ্রমনে মস্ত্রেচারণপূর্বক কোন শ্রেষ্ঠ ব্রাহ্মণকে কাংস্যপাত্র, অক্ষত ও শুক্তি সহ ঐ পুরুষমূৰ্ত্তি প্রদান করিবে। যদি সামর্থ্যে কুলীয়, তাহা হইলে একটী শ্বেতবর্ণ সবৎস গাভী ব্রাহ্মণকে প্ৰণাম করিয়া প্রদান করিবে । ঐ গাভীর মুখ স্বর্ণময় ও খুর রৌপ্যময় হুইবে । উহ কৃষ্ণবতী ও ঘণ্টাভরণশালিনী হওয়া প্রয়োজন। এইরূপে মানব সপ্ত রাত্রিকালীন উদয় পৰ্য্যস্ত এই সকল অর্ঘ্যাদি বস্তু দান করিবে । এইরূপে সপ্তদশ বর্ষ পর্য্যস্ত অথবা কাহার ও কাহারও মতে এতদপেক্ষাও মারুতসম্ভব ! মিত্রীবরুণসুত ! কুম্ভষোনে ! তোমায় নমস্কার করি। এইরূপে প্রতি বৎসর অর্ঘ্যদানাদি কাৰ্য্য করিয়া নর কদাচ অবসাদগ্ৰস্ত হয় না। পরে মানব হোম করিয়৷ তজ্জনিত ফলাকাজক্ষা পরিত্যাগ করিবে । এইরূপ বিধান অনুসারে যে মানব অৰ্ঘ্য নিবেদন করে, রূপ ও আরোগ্যসম্পন্ন হইয়া সে এই লোক প্রাপ্ত হইয়া থাকে । দ্বিতীয়বাধিক অৰ্ঘ্যদানে ভুবর্লোক প্রাপ্ত হয়। তৎপরে ও হার স্বর্লোকে গতি হইয় থাকে । এইরূপে যে ব্যক্তি সপ্ত অর্ঘ্য দান করে, তাহার সপ্তলোক প্রাপ্তিই ঘটিয়া থাকে। আজীবন যে ব্যক্তি ঐক্লপ অৰ্ঘ্যাদি দান করে, সে পরম ব্ৰহ্মপদ প্রাপ্ত হইয়া থাকে। যে মানব এই তুই মুনির উৎপত্তি বার্তা ও অর্ঘ্য-দানাদির বিষয় শ্রবণ বা পাঠ করে, অথবা যে ব্যক্তি