একোনসপ্ততিতমোছধ্যায়ঃ । উপাধ্যায়স্ত চ পুনদ্বিগুণং সৰ্ব্বমেব তু। ততঃ প্রভাতে বিমলে সমুখায় ত্রয়োদশ ॥ ৪৭ গা বৈ দদ্যাৎ কুরুশ্রেষ্ঠ সেীবর্ণমুখসংযুতাঃ | পয়স্বিদ্যঃ শীলবত্যঃ কাংস্যদেণহসমন্বিতীঃ ॥ ৪৮ রৌপ্যখুরাঃ সবস্ত্রাশ্চ চন্দনেমাভিষেচিতাঃ । তাপ্ত তেষাং ততো ভক্ত্য ভক্ষ্যভোজ্যাম তপিতাস্ ॥৪৯ কৃত্ব বৈ ব্রাহ্মণান সৰ্ব্বানল্পৈনানাবিধৈস্তথা । ভূত্ত্বণ চাক্ষার লবণমাত্মনা চ বিসর্জয়েৎ i ৫ • অনুগম্য পদণন্ত ষ্ট্রে পুত্র-ভার্ষ্যাসমন্বিত: । প্রীয়তামত্র দেবেশ কেশবঃ ক্লেশনাশনঃ ॥ ৫১ শিবস্ত হৃদয়ে বিষ্ণুবিষ্ণোশ্চ হৃদয়ে শিবঃ । যথাস্তরং ন পগুমি তথা মে স্বস্তি চায়ুষঃ ॥ ৫২ এবমুচ্চার্য্য তান কুন্তান গাশ্চৈব শয়নানি চ । বাসাংসি চৈব সৰ্ব্বেষাং গৃহাণি প্রাপয়েদবুধঃ ॥ অভাবে বহুশয্যানামেকামপি সুসংস্কৃতাম । পূজা করিবে ; বিত্তশাঠ্য করিবে না । এইরূপে গীত ও মঙ্গলধ্বনি সহকারে সেই রাত্রি যাপন করিবে । অনন্তর উপাধ্যায়কে দ্বিগুণ দর্শনীয় দ্রব্য শন করিতে হইবে । হে কুরুশ্রেষ্ঠ ! পরে বিমল প্রভাতকালে গাত্ৰেtথান করিয়া সুবর্ণবক্র, কাংস্যদোহান্বিত, চন্দনচর্চিত, রৌপ্যক্ষুরময়ী পয়স্বিনী শীলবতী ত্রয়োদশটী গাভী প্রদান করিবে । ব্রাহ্মণদিগকে নানা ভক্ষ্য, ভোজ্য ও বিবিধ অন্নে পরিতৃপ্ত করিয়া ভক্তির সহিত ঐ গাভীগুলি তাহাদিগকে দশন করিতে হয় । নিজে অক্ষার লবণ ভোজন করিয়া পরে ব্রাহ্মণদিগকে বিদায় দিবে। ভার্ষ্য ও পুত্র সহ অষ্টপদ যাবৎ তাহাদিগের অনুগমন করিয়া পরে দেবেশ ক্লেশনাশন কেশব প্রীত হউন ৷” এই কথা বলিয়া, শিবের হৃদয়ে বিষ্ণু এবং বিষ্ণুর হৃদয়ে শিব, আমি যেমন ইহার অস্তথা দর্শন করি না, আমার ঈদৃশ স্থির ধারণার ফলে মদীয় আয়ু মঙ্গলময় হউক। এই বাণী উচ্চারণ করিয়া সেই সকল কুম্ভ, গাভী, শয্যা ও বস্ত্র, RNలి( শয্যাং দপ্তান্দ্রিজাতেশ্চ সৰ্ব্বোপঙ্করসংযুতাম্ ॥ ইতিহাসপুরাণানি বাচয়িত্বতিবাহয়েৎ । তদিনং নরশার্দুল য ইচ্ছেদ্বিপুলtং শ্রিয়ম্ ॥ ৫৫ তস্মাৎ ত্বং সত্ৰমালম্বা লীমসেন বিমৎসরঃ । কুরু ব্রতমিদং সম্যকৃ স্নেহাৎ তব ময়েরিতম্ ॥ ত্বয়া কৃতমিদং বীর ত্বন্নামাখ্যং ভবষ্যতি । সা ভীমদ্বাদশী হোষা সৰ্ব্বপাপহরা শুভী । যা তু কল্যাণিনী নাম পুরা কল্পেযু পঠ্যতে ॥ ত্বমাদিকৰ্ত্তা ভব সেীকরেহস্মিন কল্পে মহাবীরবরপ্রধান । যস্যাঃ স্মরন কীৰ্ত্তনমপ্যশেষং বিনষ্টপাপস্থিদশাধিপঃ স্যাৎ ॥ ৫৮ কৃত্বা চ যামপস রসামধীশ বেশু কৃত হান্তভবাস্তরেষু । আভৗরকম্ভাভিকুতুহলেন সৈবোৰ্ব্বশী সম্প্রতি নাকপৃষ্ঠে ॥ ৫৯ ব্ৰতী ব্রাহ্মণদিগের গৃহে গৃহে পৌছাইয়া দিবে । বহু শয্যার অভাবে এক প্রস্থ মাত্র সুসংস্কৃত সৰ্ব্ব উপস্করযুত শয্যা ব্রাহ্মণদিগকে দান করিবে । হে নরবর ! যিনি বিপুল লক্ষ্মী লাভ করিতে ইচ্ছা করেন, তিনি ইতিহাস ও পুরাণলোচনায় ঐ দিবস অতিবাহিত করিবেন । তাই বলিতেছি, হে ভীমসেন ! আমি তোমার প্রতি স্নেহ বশতঃ এই যে ব্রতবার্তা বলিলাম, তুমি মাৎসৰ্য্যবিহীন হইয়া সত্ত্বাবলম্বনপূৰ্ব্বক সম্যকৃরূপে ইহা আচরণ কর, ত্বৎকৃত এই ব্ৰত তোমার নামেই প্রখ্যাত হুইবে । ইহা সৰ্ব্বপাপহরা শুভ ভীমদ্বাদশী নামে পরিচিত হইবে । পুরাকল্পে এই দ্বাদশী কল্যাণিনী নামে কীৰ্ত্তিত হইত ॥৪২—৫৭ হে মহাবীর প্রধান! এই বরাহ কল্পে তুমি এই দ্বাদশী তিথির অশেষ বিবরণ স্মরণ করিয়া অদিকওঁ। হও । অনস্তর নিষ্পাপ হইয়t স্বরধিপতি হইতে পরিবে । কোন আভীরকন্ত কুতুহলবশে জন্মাস্তরে এই ব্ৰত করিয়াছিল ; সেই জন্ত সে সম্প্রতি
