সপ্ততিতমোহ ধ্যায়ঃ । বাসুদেবস্ত নারীণাং ভবিষ্যস্ত্যমুজোদ্ভব ॥ ২ তাভিৰ্বসস্তসময়ে কোকিলালিকুলাকুলে । পুপিতে পবনোৎফুল্প-কালরসরসস্তটে । এ নির্ভরাপানগোষ্ঠীষু প্রসক্তাভিরলস্কৃতঃ । কুরঙ্গনয়নঃ শ্ৰীমান মালতীকৃতশেখরঃ ॥ ৪ গচ্ছন সমীপমার্গেণ সাস্বঃ পরপুরঞ্জয়ঃ। সাক্ষাৎ কন্দপো রূপেণ সৰ্ব্বাভরণভূষিতঃ । ৫ অনঙ্গ শরতপ্তাভিঃ সাভিলাষমবেক্ষিতঃ । প্ৰবৃদ্ধো মন্মথস্তাসাং ভবিষ্যতি যদাত্মনি ॥ ৬ তদণবেক্ষ্য জগন্নাথঃ সৰ্ব্বতে ধ্যানচক্ষুষা । শাপ বক্ষ্যতি তাঃ সৰ্ব্বা বে। হরিষ্যন্তি দস্তবঃ মৎপ.ে ক্ষং যতঃ কাম-লেীল্যাদীদুশ্বিধং কৃতম্ ততঃ প্রসাদিতো দেব ইদং বক্ষ্যতি শাঙ্গভূৎ । তাভিঃ শাপাভিতপ্তাভিৰ্ভগবান ভূতভাবনঃ ॥ করিয়াছি, ঐ যুগে বাসুদেবের ষোড়শ সহস্ৰ রমণী হইবেন । একদা বসন্ত সময়ে কোকিলকুলের কলকলীলাপে মুখরিত, কুসুমিত ও পবনন্দোলিত উৎফুল্ল কহলারকুলে সুশোভিত—সরোব রতটে বাসিয়া ঐ সকল কৃষ্ণকামিনীর সম্মিলিতভাবে একান্ত পানাসক্ত হইলে ঐ সময় তাহাদিগের সমীপস্থ পথ দিয়া কুরঙ্গনয়ন শ্রীমান শাস্ব মালতীমালায় মস্তক মণ্ডিত করিয়া—দিব্যtলঙ্কারে অলঙ্কৃত ও রূপে যেন সাক্ষাৎ কন্দপের স্কায় সুশোভিত হইয়া গমন করিবেন । তখন কৃষ্ণললনাগণ অনঙ্গশরে জর্জরিত হইয়া তাহার প্রতি সাভিলাষ দৃষ্টিনিক্ষেপ করিবেন । তাহীদের হৃদয়ে মন্মথাগ্নি উদ্দীপিত হইয় উঠিবে। জগন্নাথ শ্ৰীকৃষ্ণ ধ্যাননেত্রে তঁহুদিগের সেই স্মরবিকৃত ভাব দশন করিয়া ভঁtহাদিগকে এইরূপ অভিসম্পাত করিবেন যে, আমার অপ্রত্যক্ষে তোমরা যখন কাম-লোলত নিবন্ধন ঈদৃশ অসঙ্গতাচরণ করিয়াছ, তখন দম্যগণ তোমাদিগকে হরণ করিয়া লইবে । তখন সেই শাপগ্রস্ত সস্তপ্ত কৃষ্ণমহিষীরা সেই ভূতভাবন ভগবান শঙ্গিপাণির প্রসন্নতা উৎপাদন করিবেন ; ২৩৭ উত্তারভুতং দাসত্বং সমুদ্রাদুব্রাহ্মণপ্ৰিয়ঃ। উপদেক্ষ্যত্যনস্তাম্বা ভাবিকল্যাণকারকমৃ ॥ ৯ ভবভীনামুষিদালভ্যে যদব্ৰতং কথয়িষ্যতি । তদেবোত্তারণায়tলং দাসত্বেহুপি ভবিষ্যতি । ইতু্যত্ত্বণ তাঃ পরিঘজ্য গতো দ্বারবতীশ্বরঃ ॥১০ ততঃ কালেন মহতা ভারাবতরণে কৃতে । নিবৃত্তে মৌষলে তদ্বৎ কেশবে দিবমাগতে ॥১১ শূন্তে যদুকুলে সৰ্ব্বৈশ্চেীরেরপি জিতেহর্জনে হৃভাস্ক কৃষ্ণপত্নীৰু দাসভোগ্যাস্ক চাম্বুধেী ॥ ১২ তিষ্ঠন্তীৰু চ দেীর্গত্য-সন্তপ্তামু চতুর্মুখ । আগমিষ্যতি যোগাত্মা দালভো নাম মহাতপা: তাস্তমৰ্ঘ্যেণ সম্পূজ্য প্ৰণিপত্য পুনঃপুনঃ । লালপ্যমান বহুশে বাপপর্য্যাকুলেক্ষণtঃ ॥১৪ স্মরস্ত্যো বিপুলান ভোগান দ্বিব্যমাল্যানুলেপনমূ তাহাতে তিনি বলিবেন—ব্রাহ্মণপ্রিয় অনস্তাক্স। দান্ড্যঋষি—দাসত্বসাগর হইতে তোমাদের উদ্ধারের উপায়স্বরূপ ভাবী কল্যাণকর এক ব্রত উপদেশ দিবেন ; সেই ব্ৰতই তোমাদিগকে দাসত্ব হইতে উদ্ধার করিতে সক্ষম হইবে । এই কথা কহিয়া দ্বারকানাথ তাহাদিগকে আলিঙ্গনান্তে অন্তৰ্দ্ধান করিলেন।১—১০ । অনন্তর বহুকাল পরে ভার(বতরণ কাৰ্য্য সমাপ্ত হুইবে । মুষলজনিত সংহার ঘটিবে । কেশব স্বর্গে যাইবেন । যছকুল শুষ্ঠ হইবে। চোরগণ অৰ্জুনের দ্যায় বীরকেও জয় করিয়া কৃষ্ণকামিনীদিগকে হরণ করিয়া লইবে । দম্যগণ জলধিপ্রাস্তে লইয়া গিয়া তাহাদিগকে সম্ভোগ করিবে । হে চতুর্মুখ! তাহারা এইরূপ দুরবস্থায় সস্তপ্ত হইয়া অবস্থান করিলে, এফদ যোগাত্মা মহাতপা দান্ড্যমুনি তথায় আগমন করিবেন । তখন সেই সকল কৃষ্ণকামিনীরা অর্ঘ্য দ্বারা তাহাকে পুজা ও বার বার প্রণাম করিয়া অঙ্কপূর্ণ নয়নে তাহীদের সেই সেই পূৰ্ব্বতন বিপুল ভোগ সকল, সেই সেই দিব্য দিব্য মাল্য
