পাতা:মৎস্যপুরাণম্‌ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একাদশেf২ধণয়ঃ । উন্নতশ্রেণিজঘন পদ্মপত্রায়তেক্ষণ ॥ ৪৯ পূর্ণেন্দুবদনী তন্ত্ৰী বিল।সোল্লাসিতেক্ষণ ॥ মূলেtল্পতায়তভুজ। নীলকুঞ্চি তমুৰ্দ্ধজা । তস্থলোম। সুদশন মূহুগম্ভীরভাষিণী ॥ ৫০ শুiমগেীরেণ বর্ণেন হংসবারণগামিনী । কার্শ্বকঙ্কযুগে পেত। তনু তাম্রনখাস্তুর । ৫১ ভ্রমন্তী চ বনে তস্মিংশ্চিন্তয়ামাস ভামিনী । কে মে পিতাথবা ভ্রাত কণ মে মাত ভবেদিহ কস্ত ভণ্ডুরহং দত্ত কিয়দ্বৎস্যাম ভূতলে । চিস্তয়ুস্তীতি দদৃশে সোমপুত্রেণ সাঙ্গন ॥ ৫৩ ইলারূপসমাক্ষিপ্তমনসা বরবর্ণিনীম্। বুধস্তদীপ্তয়ে যত্নমকরে!ৎ কামপীড়িতঃ ॥ ৫৪ বিশিষ্টtকারবান দণ্ডী সকমণ্ডলুপুস্তকঃ । হইয়। বিরাজ করিলেন । স্ত্রীত্ব প্রাপ্তির সঙ্গে সঙ্গেই পীনোন্নত ঘন স্তনযুগল প্রান্তৰ্ভূত হইল । তাহীর জঘনদেশ উন্নত হইয়া উঠিল । তদীয় নেত্র পদ্মপত্রের দ্যায় অtযত, বদন পূর্ণেন্দুপ্রতিম, দৃষ্টি বিলাসভরে উল্লাসিত, ভুজযুগ মূলতঃ উন্নত ও আয়ত, কেশপাশ নীল ও কুঞ্চি তাগ্র, রোমরাজি বিরল, দন্তপণ্ডিত্ত সুন্দর, বাক্য মৃত্যু অথচ গম্ভীর, বর্ণ শুম-গেীর, গমন মরাল ও বারণগতিসদৃশ, ক্ৰযুগ্ম ধন্থর স্তায় আনত এবং নথাস্কুরগুলি তমু ও তামবর্ণ। ভামিনী ইল। তখন সেই বনে ভ্ৰমণ করত চিন্তা করিতে লাগিলেন,—আমি পুরুষ ছিলাম, স্ত্রী হুইলাম, এখন কে আমার পিতা এবং কেই বা অামার মাত ? কোন ভৰ্ত্তার হস্তে আমি প্রদত্ত হইলাম। কত কাল আমায় এই ভূতলে বাস করিতে হইবে ইলা এইরূপ চিন্তা করিতেছেন, ইত্যবসরে সোমনন্দন বুধ ভঁাহাকে দেখিতে পাইলেন । ইলার রূপে বুধের মন মুগ্ধ হইল। তিনি কামপীড়িত হুইয়া সেই বরবর্ণিনীকে পাইবার জন্ত যত্ব করিতে লাগিলেন। তখন বুধ এক ব্রাহ্মণরূপ ধারণ করলে, তাহার আকৃতির অপূৰ্ব্ব বিশেষত্ব লক্ষিত হইল । \9q: বেণুদ গুরুতনেক-পবিত্রকগণিত্রকঃ ॥ ৫৫ দ্বিজরুপঃ শিধী ব্রহ্ম নিগদন কর্ণকুণ্ডলঃ । বটুভিশ্চান্বিতো যুক্তৈ: সমিংপুপকুশে দকৈঃ ॥ কিলম্বিষন বনে তম্মিন্নাজুহাব স তামিলা। বহির্বনস্তান্তরিতঃ কিল পাদপমণ্ডলে । ৫৭ সসন্ত্ৰমম কন্মাৎ ভাং সেপালস্তমিবাবদং । ত্য ব্রুণগ্নিহোত্রশুশ্রুষাং ক গতা মন্দিরাষ্মম ॥৫৮ ইয়ং বিহারবেলা তে হস্তিক্রামতি সাম্প্রতম্ ॥ এহেহি পৃথু মুশ্ৰোণি সন্ত্রাস্তা কেন হেতুনা । ৫৯ ইয়’ সায়স্তনী বেল বিহারস্তেহু বৰ্ত্ততে। ক্লত্ত্বেীপলেপনং পুপৈর লঙ্কুরু গৃহং মম ॥ ৬ • সা ত্বত্রবৗদ্বিস্তৃতাহং সৰ্ব্বমেতং তপোধন। অঙ্কিানং ত্বtঞ্চ ভৰ্ত্তীরং কুলঞ্চ বদ মেহমন্ধ ॥৬১ | বুধ: প্রোবাচ তাং তদ্বমিলা ত্বং বরবর্ণিনি। তিনি হস্তে দণ্ড, কমণ্ডলু ও পুস্তক ধারণ করিলেন । র্তাহার কর্ণে কুণ্ডল ও মস্তকে শিখা দেখা দিল । তিনি কতিপয় ৰিজ বালকে অম্বিত হইলেন । সেই সকল বালকেরা হস্তে সমিং, পুপ, কুশ ও উদক ধারণ করিতে লাগিল। তদীয় মুখ দিয়া বেদমন্ত্র উচ্চারিত হইতে লাগিল । এই ভাবে সেই দ্বিজরণী বুধ বন বিচরণ করিতে করিতে সেই শরবণের বহির্ভাগস্থ তরুমগুলে অন্তরিত হইয়া ইলাকে অtহরান করিলেন । তিনি যেন কিঞ্চিৎ উপালম্ভ সহকারে সসশ্রমে তাহাকে বললেন, ওহে ! তুমি অকস্মাৎ অগ্নিহোত্র-পরিচর্য্যা পরিত্যাগ করিয়া মদীয় মন্দির হইতে কোথায় গিয়াছ ? হে বিপুলশ্রেণি ! সম্প্রতি এই তোমার বিহার-বেলা অতিক্রান্ত হইতে চলিল, কেন তুমি সম্রাস্ত হইয়াছ ? এস এস ! এই সন্ধ্যা বেলা বিহারেরই উপযুক্ত। তুমি এক্ষণে আমার গৃহ উপলিপ্ত করিয়া পুপসমূহে সমালদ্ধৃত কর। ৪৮–৬০ । ইলা বলিলেন,—হে তপোধন ! আমি সমস্তই ভুলিয়া গিয়াছি। হে অনঘ! আমি কে ? আপনি কে ? কে আমার ভর্তা এবং কোন কুলেই বা আমি উৎপন্ন হুইমুছি ? আপনি এ সকল আমির যথাযথ