পাতা:মৎস্যপুরাণম্‌ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8ழ் অহষ্ণ কামুকে নাম বহুবিদ্যো বুধঃ স্মৃত ॥৬২ তেজস্বিনঃ কুলে জগতঃ পিতা মে ব্ৰাহ্মণাধিপঃ ' ইতি সাতস্ত বচনাৎ প্রবিষ্ট বুধমন্দিরম ॥৬৩ রত্নস্তস্তসমাযুক্তং দিব্যমায়াবিনিৰ্ম্মিতম । ইলা কৃতাৰ্থমাত্মানং মেনে তদ্ভবনস্থিত ॥ ৬৪ অহো বৃত্তমহে রূপমহো ধনমহে কুলম । মম চাস্ত চ মে ভর্ভুরহে লাবণ্যমুত্তমম ॥ ৬৫ য়েমে চ সা তেন সমমতিকfলমিলা ততঃ । সৰ্ব্বভোগময়ে গেহে যথেজভবনে তথা ॥ ৬৬ ইতি শ্ৰীমাৎস্তে মহাপুরাণে বুধসঙ্গমে নামৈকাদশোহধ্যায়ঃ ১১ বলুন । তখন বুদ্ধ সেই ক্ষীণাঙ্গী ইলাকে বলিলেন,--অয়ি বরবর্ণিনি ! তুমি ইল । আমি বুধ নামে বিখ্যাত বহুবিদ্য ব্ৰাহ্মণ | তোমার প্রণয়ী। আমি তেজস্বীর কুলে জন্মিয়াছি। পিতা আমার ব্রাহ্মণশ্রেষ্ঠ ইলা বুধের এই কথা শুনিয়; তদীয় মন্দিরে প্রবেশ করিলেন । সেই বুধ-ভবন দিব্য মায়ায় নিৰ্ম্মিত, এবং বহুল রত্ন স্তম্ভে স্থশোভিত । ইলা সেই ভবনভ্যস্তরে থাকিয়া আঙ্কাকে কৃতাৰ্থ বলিয়া মনে করিলেন । ভাবিলেন,—অহো কি বটনাবৈচিত্র্য । আহে, আমার এবং আমার ভৰ্ত্তার কি রূপ ! কি ধন ! কি কুল ! কি অপূৰ্ব্ব লাবণ্য ! এইরূপে আনন্দে বিস্ময়ে বিভোর হইয়া, ইলা সেই সৰ্ব্বভোগাঢ্য ইন্দ্রভবননিভ বুধভবনে থাকিয় বুধ সহ বহুকাল বিহার و وف– دواہ ! facanaچ একাদশ অধ্যায় সমাপ্ত । ১১ মৎস্যপুরাণম্ । স্বtদশেই যায়ঃ স্বত উবাচ । আথান্বিষন্তে রাজানং জ্ঞাতরস্তস্ত মানবtঃ । ইস্বৰ্ণকুপ্রমুখ জখুন্তদা শরবণাস্তিকা। ১ ততস্তে দদৃশু: সৰ্ব্বে বড়বামগ্রতঃ স্থিতাম্ রত্নপৰ্য্যাণকরণ-দীপ্তকায়ামন্থত্তমাম ॥ ২ পর্য্যাণ প্রত্যভিজ্ঞানীং সৰ্ব্বে বিস্ময়মাগতাঃ । व्यम्र२ sटत धरख्छी मांभ वांछौ ङञ्च प्रशंख्नब्र६ ॥ ७ অগমস্বত্ববান্ধপমুত্তমং কেন হেতুনা । ততম্ভ মৈত্রবরুপিং পপ্রচ্ছুস্তে পুরোধসম্ম ॥ ৪ কিমিত্যেভদভূচ্চিত্রং বদ যোগবিদাং বর । বসিষ্টশ্চাব্ৰবীৎ সৰ্ব্বং দৃষ্ট্র তদ্ধ্যানচক্ষুষা । ৫ সময়ঃ শম্ভুদয়িতাকৃতঃ শরবণে পুর। যঃ পুমান প্রবিশেদন্ত্ৰ স নারীত্বমবাস্যতি ॥ ৬ দ্বাদশ অধ্যায় । স্থত বলিলেন,—অনস্তর মন্থর ইক্ষ্মণকুপ্রমুখ অন্তাষ্ঠ পুত্ৰগণ ভ্রাত ইল রাজার অমুসন্ধান করিতে করিতে শস্তুর সেই শরবণ প্রাস্তে উপস্থিত হইলেন । দেখিলেন,—-একটা অতি উত্তম বতুবা রত্নময় পৰ্য্যাণের প্রভাপুঞ্জে প্রদীপ্ত-দেহ হুইয়া বিরাজ করিতেছে । সেই পৰ্য্যাণ প্রত্যভিজ্ঞানে সকলেই ভঁাহারা বিস্মিত হইলেন এবং বলিলেন,—এই সেই মহাস্থা ইল তুপতির চন্দ্রপ্রভ নামক ঘোটক । সেই রাজকীয় অশ্বই এখানে আসিয়া কোন অনির্দিষ্ট কারণে বড়বারুতি প্রাপ্ত হুইয়াছে । তখন র্তাহারা পুরোহিত বশিষ্ঠকে জিজ্ঞাসিলেন,— হে যোগবিদগণের বরেণ্য । বলুন, এই বিচিত্র ব্যাপার কি ? অনস্তর বশিষ্ঠ ধ্যাননেত্রে সমস্ত বিষয় বিলোকন করিয়া বলিলেন–পূৰ্ব্বকালে শঙ্কুপ্রিয়া উমা শরবণ সম্বন্ধে এইরূপ এক নিয়ম ৰন্ধন করেন যে, যে পুরুষ হুেথায় প্রবেশ করিবে, তাহার নারীত্বপ্রাপ্তি ঘটিবে। এই নিয়ম অনুসারে