পাতা:মৎস্যপুরাণম্‌ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/৫০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চাশদধিকশততমোহ ধ্যায়ঃ । যুযুৎসবঃ স্থিত যক্ষ মুকুটং পরিবার্য্য তম্ ॥১০৪ অভিমানধন বীরা ধনদস্য পদাঙ্গুগtঃ । ভানমর্বাচ্চ সম্প্রেক্ষ্য দানবশর্চগুপৌরুষঃ ॥ ১০৫ ভুণ্ডওঁীং ভৈরবীকারণং গৃহীত্ব শৈলগৌরবাম রক্ষিণে মুকুটস্যাথ নিপিপেষ নিশাচরান ॥১০৬ তান প্রমথ্যাথ দমুজো মুকুটং তৎস্বকে রথে সমারোপ্যামররিপুর্জিত্বা ধনদমাহবে ॥১০৭ ধনানি রত্নানি চ মূৰ্ত্তিমস্তি তথা নিধাননি শারীরিণশ । অtদtয় সৰ্ব্বণি জগাম দৈত্যে জম্ভঃ স্বসৈন্তং দন্থজেন্দ্রসিংহঃ । ধনাধিপো বৈ বিনিকৗণমূৰ্দ্ধজে জগাম দীনঃ মুরভঞ্জুরস্তিকম ॥১০৮ কুজস্তেনাথ সংসক্তো রজনীচরনন্দনঃ । । মায়ামমোঘমাশ্ৰিত্য তামসীও রক্ষেসেশ্বরঃ ॥ ১০a রূপে কৃতনিশ্চয় হইয়া হস্তে বিবিধ অস্ত্ৰ শস্ত্র ধারণপূৰ্ব্বক সেই প্রভুর মুকুট বেষ্টন করিয়া অবস্থান করিল। অভিমানী বীরগণ ধনপতির পদাঙ্কগমন কম্বুল । প্রচণ্ডবিক্রম দানব তাহাদিগকে অমর্ষবশে অবলোকন করিয়া এক শৈলবৎ গুবী ভীষণ ভুণ্ডগুী গ্রহণপূৰ্ব্বক মুকুটরক্ষী নিশাচরদিগকে নিপিষ্ট করিতে লাগিল । সেই অমরারি, মুকুটরক্ষীদিগকে মথিত করিল, ধনপতির মুকুট স্বীয় রথে আরোপিত করিল এবং যুদ্ধে ধনপতিকে জয় করিয়া নানাবিধ ধন, রত্ন ও নিধি প্রভৃতি গ্রহণপূর্বক সসৈন্তে প্রস্থান করিল। তখন ধনাধিপতি বিকীর্ণকেশে দীনভাবে সুরপতির সমীপে আগমন করিলেন। এদিকে রাক্ষসপতি নিঋতি কুজম্ভের সহিত যুদ্ধাসক্ত হুইয়া অমোঘ তামসী মায়া আশ্রয়পূর্বক এই সমগ্র জগৎ তমোময় করিয়া সেই দৈত্যপতিকে মোহিত করিলেন । তখন সমগ্র দানববল দৃষ্টিশক্তিহীন হইল । তাহার তৎকালে অন্ধকারে একপদও অগ্রসর হইতে পারিল না। তাহদের বাহন সকল প্রগাঢ় নীহারে ও তিমিরে আতুর হইয়া পড়িল । 登● > মোহয়ামাস দৈত্যেন্ত্ৰং জগৎ কৃত্ব তমোময়ম। ততো বিফলনেত্ৰাণি দানবীনাং বলানি তু ॥১১• ন শেকুশ্চলিতুং তত্র পদাদপি পদং তদা। ততো নানাস্ত্রবর্ষেণ দানবানাং মহাচমূম ॥১১১ জঘন ঘননীহারতিমিরাতুরবাহুনাম । বধ্যমানেষু দৈত্যেষু কুজন্তে মূঢ়চেতসি ॥১১২ মহিষে দানবেন্দ্রস্ত কল্পান্তম্ভোদসন্নিতঃ । অস্ত্ৰং চকার সাবিত্ৰমুস্কাসভবতমণ্ডিতম্ ॥ ১১৩ বিজুস্তত্যথ সাবিত্রে পরমাস্তে প্রতাপিনি। প্রণাশমগমৎ তীব্রং তমো ঘোরমনস্তরম্ ॥ ১১৪ ততোহক্সং বিস্ফুলিঙ্গাঙ্কং তমঃ কৃৎস্নং ব্যনাশয়ৎ প্রফুল্লারুণপদ্মৌঘং শরদীবামলং সরঃ ॥১১৫ ততস্তমসি সংশাস্তে দৈত্যেন্দ্ৰণঃ প্রাপ্তচক্ষুষঃ । চকু ক্রুরেণ মনসা দেবানীকৈ সহাভূতম্ ॥১১৬ শস্ত্রৈরমর্মান্নি"ক্তৈর্ভুজঙ্গাস্ত্রং বিনোদিতম । অথ দায় ধনুর্যেরমিষুংশ্চাশীবিষোপমান ॥১১৭ কুজস্তোহধাবত ক্ষি প্রং রক্ষেীরাজবলং প্রতি । রাক্ষসপতি তখন বিবিধ অস্ত্ৰ-শস্ত্র-বর্ষণে দানবদিগের সেই মহাবাহিনী বিনাশ করিতে লাগিলেন । কুজস্ত মোহিত হুইলে এবং দানবগণ বিনষ্ট হইতে লাগিলে ঐ সময় দানবেন্দ্র মহিষাসুর কল্পাস্তকালীন অস্তেধরের স্তায় আপতিত হইয়া শত শত উল্কসঙ্কুল সৌর অস্ত্র আবিষ্কার করিল । সেই প্রতাপবান পরমোত্তম সাবিত্র অস্ত্র প্রহর্ভূত হইলে রণক্ষেত্রের সেই তীব্র অন্ধকার প্রনষ্ট হইল । সেই বিস্ফুলিঙ্গাঙ্কিত তীক্ষ অস্ত্র সমগ্র তমোরাশি নাশ করিলে রণক্ষেত্র স্বপ্রকাশ হইল ; ত{হাতে মনে হইল, শরতে যেন অমল সরোবর অরুণাভ কমলকুলে উৎফুল্ল ] হুইয়া উঠিল । ১৯১—১১৫ । অনস্তর তমোরাশি প্রশাস্ত হইলে দৈত্যেন্দ্রগণ দৃষ্টিশক্তি লাভ করিল এবং দেবসৈন্তসহ ক্রুরমনে কঠোর কৰ্ম্ম করিতে প্রবৃত্ত হইল। তাছায়। অমর্ষবশে বহু অস্ত্র নিক্ষেপ করিল । সেই সকল অস্ত্রের সঙ্গে সঙ্গে ভুজঙ্গণস্ত্র প্রকটিভ হইল । অনস্তর কুজন্ত আশীবিষোপম আরও