eR8 স মমর্দ সুরানীকং দম্ভৈশাপাহনং সুরান। বভs পৃষ্ঠত কংশ্চিৎ করেণীবেষ্ট্য দানবঃ ততঃ ক্ষপয়তম্ভস্ক স্বল্পসৈন্তানি বৃত্ৰহ অস্ত্রং ত্ৰৈলোক্যকুৰ্বৰ্ষং নারসিংহং মুমোচ হু ॥১১৪ ততঃ সিংহুসহস্ৰাণি নিশ্চেরুর্মন্ত্রতেজস । কৃষ্ণদংষ্ট্রাটহাসানি ক্রকচা ভনথানি চ ॥ ১১৫ তৈর্বিপাটিতগাত্রোহুসেী গজমায়াং ব্যপেথিয়ৎ ততশ্চাণীবিষো ঘোরোহুভবৎ ফণশতাকুলঃ ॥ বিষনিশ্বাসনির্দষ্কং সুরসৈন্তং মহারথঃ । ততোহস্ৰং গারুড়ং চক্রে শক্ৰশ্চারুভুজস্তদা । তভো গৰুকুতস্তস্মাৎ সহস্ৰাণি বিনির্যযুঃ । তৈর্গরুমুদ্ভিরাসাঙ্ক জ্ঞস্তো ভু জগন্নারূপবান ॥১১৮ কৃতজ্ঞ থগুশো দৈত্য: সীস্য মায়া ব্যনগুত । মায়ায়াং ভতে জম্ভে মহামুরঃ ॥ চকর রূপমতুলং চন্দ্রাদিত্যপথানুগম । বিবৃত্তবদনে গুগুমিয়েষ সুর পুঙ্গবান ॥ ১২৯ কাহাকেও দস্তাঘাতে, কাহাকে ও বা শুণ্ডাঘাতে নিপীড়িত করিয়া মন্দিত করিতে লাগিল । বুত্রবিনাশন সুরেন্দ্র তখন তাহাকে তাদৃশভাবে সুরসৈন্ত মৰ্দ্দন করিতে দেখিয়া ত্ৰৈলোক্য-তুৰ্দ্ধৰ্ষ নরসিংহ অস্ত্র প্রয়োগ করি - লেন । তাহাতে মন্ত্রভেজে শত সংস্র সিংহ প্রাচুর্ভূত হুইল । সেই সকল সিংহ ক্লষ্ণবর্ণ করালদংষ্ট্র সম্পন্ন এবং ক্রকচসম নখয়ধারী। উহার সেই মায়ণগঞ্জের গায় ক্ষ তবিক্ষত করিল পরে সেই জন্তু দানব সে মুৰ্বি পরিহারপূর্বক শত ফণীকুল ঘোর সপাকার ধারণ করিয়া বিষপূর্ণ নিশ্বাস দ্বারাই সুরসৈন্ত সমস্ত দগ্ধপ্রায় করিয়া তুলিল । তখন সুরেন্দ্র গরুড় অস্ত্র মোচন করিলেন । ভাস্থাতে শত সহস্র গরুড় উৎপন্ন হইয়া সেই সপৰ্বপী জম্ভণস্বরকে খণ্ড পণ্ড করিয়া ফেলিল ; সুতরাং সেই সপমীয়া ও বিনষ্ট হইয় গেল। পরে জন্তুiমর, চন্দ্র-স্বৰ্য্যপঞ্চাচ্ছিাদী ভীষণ মূৰ্ত্তি ধারণপূর্বক সুরেন্দ্রকে গ্রাস করিবার মানসে বদন বিস্তার করিয়া অগ্রসর হইতে লাগিল। তাহার সেই আকাশ মৎস্তপুরাণ । ততোহুস্ত বিবিশুৰ্বক্ৰং সমহারথকুঞ্জরাঃ । | স্বরসেনাবিশম্ভীমং পাভালোত্তানতালুক ॥২২১ সৈন্তেষু গ্রস্তমানেষু দানবেন বলীয়সী। শক্রো দৈন্তং সমাপন্নঃ শ্রাস্তবtহুঃ সবাহন ॥১২২ কৰ্ত্তব্যতাং নাধ্যগচ্ছৎ প্রোবাচেদং জনাৰ্দ্দনম্। কিমনস্তরমজ্ঞাস্তি কর্তব্যস্তাবশেষিতম্ ॥ ১২৩ যদাশ্ৰিত্য ঘটামোহস্ত দানবস্ত যুযুৎসবঃ । ততো হরিরুবচেদং বজায়ুধমুদণরধীঃ ॥ ১২৪ ন সাম্প্রতং রণস্ত্যাজ্যত্বয়া কাতরভৈরবঃ । বৰ্দ্ধস্বাশু মহামায়ং পুরন্দর রিপুং প্রতি ॥১২৫ ময়ৈষ লক্ষিতে দৈত্যোহুধিষ্ঠিতঃ প্রাপ্তপৌরুষঃ মা শক্র মোহমাগচ্ছ ক্ষি প্রমক্সং স্মর প্রভে! ॥ তত: শক্ৰঃ প্ৰকুপিক্ষে দানবং প্রতি দেবরাট । নারায়ণ স্ত্রই প্রযতো মুমোচাসুরবক্ষসি ॥১২৭ এতস্মি ন্ন স্তরে দৈত্যে। বিবৃত স্তোহগ্ৰসৎ ক্ষণাৎ পাতালবিস্তারী বদম-ববরমধ্যে সুরসৈন্তগণ প্রবিষ্ট হইতে লাগিলেন । সেই বলবান জস্থ কর্তৃক তাদৃশভাবে সৈন্তসমূহ কবলিত হইতে থাকিলে শ্রাস্তবাস্থ, দেবেন্দ্র স্বীয় বাহনসহ সেই স্থানে উপস্থিত হইলেন । কিন্তু তিনি কথন কৰ্ত্তব্য নিৰ্দ্ধারণে অক্ষম হইয়। জনাৰ্দ্দনকে কহিলেন যে, হে জনাৰ্দ্দন ! অতঃপর কৰ্ত্তব্য কি ? আর ত এমন কোন উপায়ই অবশিষ্ট নাই, যাহা দ্বারা এক্ষণে এই দানবসহ যুদ্ধে লিপ্ত হওয়া যায়। দেবেন্দ্রের এই কথা শুনিয়া উদারধী হরি সেই বজ্ৰধরকে কহিলেন যে, হে পুরন্দর । সম্প্রতি তোমার এই ভীরুভয়বৰ্দ্ধন রণস্থল পরিত্যাগ কর। কর্তব্য নহে ; পরঙ্ক মহামায়াবী এই দানবের প্রতি তুমি প্রভাব বিস্তার কর ॥১ •৯-১২৫ , হে শক্ৰ ! এক্ষণে এই দৈত্য অtমার প্রতি লক্ষ্য করিয়া আছে ; তুমি ইত্যবসরে অস্ত্র স্মরণ কর। হুে প্রভাববান ইন্দ্র ! মোহাপন্ন হুইও না দেবরাজ তখন অতি কুপিতমনে পবিত্রভাবে জন্ত দানবের হৃদয় লক্ষ্য করিয়া নারায়ণান্ম মোচন করিলেন । কিন্তু এই অল্পকাল
