*'\ు ন দ্রই নৈব গমিত ন জ্ঞাত নৈব পার্শ্বগঃ । তস্য ন জ্ঞায়তে কিঞ্চিৎ তমুতে দেবসত্তমম্ o নভঃ ক্ষিতিং পবনমপঃ প্রকাশ ২ প্রজাপতিং ভুবনধরং সুরেশ্বরম । পিতামহং শ্রুতিনিলয়ং মহামুনিং প্রশম্য ভূয় শয়নং হরোচয়ৎ ॥ ২৪ ইতি শ্রীমৎস্তে মহাপুরাণে পদ্মোম্ভবপ্রহর্ভাবে ষট্রষষ্ট্যধিকশততমোহধ্যায়: ॥১৬৬ সপ্তষস্টধিকশততমোহ ধ্যায়ঃ মৎস্য উবাচ । | এবমেকীর্ণবীভূতে শেতে লোকে মহাস্থ্যতিঃ প্রচ্ছাপ্ত সলিলেনোবলীংহংসে নারায়ণস্তদা ॥১ মক্ততে রজসে মধ্যে মহীর্ণবসরঃস্থ বৈ ৷ বিরজাস্কং মহাবাহুমক্ষয়ং ব্রহ্মা যং বিত্নঃ ॥ ২ তিনি না দ্রষ্টা, ন গমিতা, মা জ্ঞাতা, না পার্শ্বগ, কিছুই নহেন । সেই দেবশ্রেষ্ঠ ব্যতীত তাহার নিজের তত্ত্ব বা অভিপ্রেত বিষয় অন্তে কেহই জানে না । অর্থাৎ তিনি নিজেই নিজেকে জানেন, তদ্ব্যতীত অন্তের র্তাহাকে জানিবার অধিকার নাই । ক্ষিতি, অপ, তেজ, মরুৎ, ব্যোম, প্রজাপতি ভুবনবিধাতা সুরেশ্বর বেদtধার পিতামহ ও মহামুনি প্রভূতিকে প্রশস্ত করিয়া পুনরায় তিনি শয়ন কল্পনা করেন । ১৭—২৪ ৷ যটবষ্ট্যধিকশততম অধ্যায় সমাপ্ত । ১৬৬ ৷ সপ্তষষ্ট্যধিকশততম অধ্যায় । ] মৎস্ত কহিলেন,—এইরূপে সমগ্র লোক একীর্ণবপ্রায় হইলে সেই মহাস্থ্যতি নারায়ণ তখন জলদ্বারা পৃথিবীকে সমাচ্ছাদনপূৰ্ব্বক হংসন্ধপে তাহাতে শয়ন করিয়া থাকেন । সেই মহারজোরাশিমধ্যে মহীর্ণব-সরোবরে श्रृंबांना अचम्र मशदांडू शृङ्गयझे बऋ*iल- वांछ । মৎস্যপুরাণম্। অস্বিরূপ প্রকাশেন তমসা সংবৃত্তঃ প্ৰভু: | মনঃ সাত্ত্বিকমাধtয় যন্ত্ৰ তৎ সত্য মাসত ॥ ৩ যাথতথ্যং পরং জ্ঞানং ভূতং তদব্ৰহ্মণ পুর। রহস্যারণ্যকোদিষ্টং যচৌপনিষদং স্মৃতম্ ॥৪ পুরুষো যজ্ঞ ইত্যেতদযৎ পরং পরিকীর্তিতম যশ্চাষ্ঠঃ পুরুষlথ্যঃ স্থাৎ স এষ পুরুষোত্তমঃ ॥৫ যে চ যজ্ঞকর বিপ্রা যে চব্রিজ ইতি স্মৃভাঃ । অম্মাদেব পুরা ভূত যজ্ঞেভ্যঃ শ্রয়তাং তথা ব্ৰহ্মাণং প্রথমং বক্রত্নদগীতারঞ্চ সামগম । হোতারমপি চtধবর্যাং বাহুভ্যামস্থজৎ প্ৰভুঃ ॥৭ ব্ৰহ্মণে ব্রাহ্মণাচ্ছৎসি প্রস্তোতারঞ্চ সৰ্ব্বশ: | তে মিত্রাবরুণে পৃষ্ঠাৎ প্রতিপ্রস্তারমেব চ ॥৮ উদরাৎ প্রতিহত্ত্বরং পোতারঞ্চৈব পার্থিব । আচ্ছাবকেমথোরুভ্যাং নেষ্টারঞ্চৈব পার্থিব ॥ ৯ পাণি ভ্যামথ চাগ্রী ধ্ৰুং স্ন ব্রহ্মণ্যঞ্চ জাম্ব তঃ । প্রাবস্তুতন্তু পাদাভ্যামুন্নেতারঞ্চ যাজুষম ॥ ১০ এই প্রভু অtষ্মরূপ প্রকাশে তমোরাশি বিদুরিত করিয়! মনোমধ্যে সাত্ত্বিক ভাব অবলম্বন করেন । ইহঁাই ভঁtহার সত্যভাব। ইনিই যথাতথ পরম জ্ঞানমূৰ্ত্তি । ইহঁ৷ হইতেই আদিকালে ব্রহ্মা উদ্ভূত হয়েন । ইনিই অরণ্যকের রহস্য এবং উপনিষদের উদ্দেশু বলিয়। নিরূপিত । যিনি যজ্ঞ পুরুষ এবং যিনি তাহার পরবত্তী পুরুষ, আtয় যিনি পুরুষোত্তম-পদবাচ্য—তিনিই সেই পরম পুরুষোত্তম । এই যজ্ঞ পুরুষ হইতেই পুরাকাল যজ্ঞকর বিপ্ৰগণ ও ঋত্বিকৃবর্গ প্রহর্ভূত হইয়াছেন । ইনি প্রথমে মুখ হইতে ব্ৰহ্মাকে এবং বাহু হইতে উদগীতা, সামগ, হোভা ও অধবর্ঘ্য—ইহঁাদিগকে স্বষ্টি করেন । সেই পরব্রহ্মের পৃষ্ঠ হইতে মিত্রাবরুণ, ব্ৰাহ্মণtচ্ছংসি, প্রস্তোত ও প্রতিপ্রস্তোত উৎপন্ন হয়েন । হে পার্থিব ! তাহার ঃ উদয় হইতে প্রতিহর্ভ ও পোতা এবং উরুদ্বয় হইতে আচ্ছাবাক ও নেষ্ট, পাণিস্বয় হইতে অগ্নিীপ্র, জাস্থ হইভে সুব্রহ্মণ্য, এবং পাদभूशन इहेदङ फेरन्नङ ९ जांडूव नम९°त्र
