পাতা:মৎস্যপুরাণম্‌ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/৭৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

f. ত্ৰিনবতাধিকশততমোছধ্যায়ঃ । হুয়ারাধেfছসি তেন ত্বং নাত্র কার্ষ্য বিচারণা মহেশ্বর উবাচ। ন জানাসি মহাদেবি হয়ং ক্রোৰেন বেষ্টিতঃ । দর্শয়ামি যথাতথ্যং প্রত্যয়ং তে করোম্যহম্ ॥ ততঃ স্মৃতোহখ দেবেন ধৰ্ম্মরূপো বৃষস্তদা। স্মরণাৎ তস্ক দেবস্ত বৃষ শীঘমুপস্থিত; ংভ মানুষীং বাচমাদেশে নীয়তাং প্রভো | ভগবান্ধবাচ। বঙ্গীকং ত্বং খনন্ধৈনং বিপ্রং ভূমে নিপাতয় যোগস্থম্ভ ততো ধ্যায়ন ভৃগুস্তেন নিপতিতঃ । । তৎক্ষণাৎ ক্রোধসস্তপ্তে হস্তমুংক্ষিপ্য সোহশপৎ এবং স ভাষমণিম্ভ কুত্র গচ্ছসি ভো বৃয়। ধর্ষিতম্ভ তদ বিপ্রশ্চন্তরীক্ষং গতো বৃষম । আকাশে প্রেক্ষতে বিপ্র°এতদস্তু তমুত্তমম্ ॥৩২ श्येबां८छ् । ङथानि ७थन s ८ङांभाव्र ड्रछि श्ब নাই ?ষাই হোউক, বুঝিলাম—তুমি নিতাস্তই কুয়ারাধ্য, এ বিষয়ে সন্দেহুমাত্র নাই । মহেশ্বর কছিলেন,—মহাদেবি ! তুমি জান না, ইনি বড় ক্রুদ্ধস্বভাব, যদি বিশ্বাস না হয়, তবে তোমার প্রত্যয়ার্থ যথাতথ্য প্রদর্শন করিতেছি ! এই বলিয়া দেবদেব তখন তদীয় ধৰ্ম্মরূপ বৃষকে স্মরণ করিলেন, স্মরণমাত্র সত্বর বৃষ আসিয়া উপস্থিত হইল। বুষ মাজুষবাক্যে বলিল,—হে প্ৰভো! আমার আদেশ প্রদান করুন । ভগবানূ বলিলেন, এই ব্ৰাহ্মণ বক্সীকবেষ্টিত হইয়াছেন । এই বস্বীকগুলি খনন করিয়৷ ইহঁাকে ভূপাতিত কর । ভগবানের আদেশ প্রতিপালিত হইল। ভূণ্ড যোগাবস্থায় ছিলেন ; বৃষকর্তৃক বল্মীক-খননে তিনি নিপাতিত হইলেন, এই ব্যাপারে ভূণ্ড তদণ্ডেই ক্ৰোধোদীপ্ত হইলেন,-হুইয়। অবিলম্বে হুস্তোত্তোলনপূর্বক , তাহাকে শাপদানে উদ্যত হইয়া কহিলেন,— ওহে বৃষ ! অদ্য আমি ক্রোধভরে তোমার ংহায়-সাধন করিব। ভার্গব কর্তৃক এইৰূপে ধধিত হইয়া বৃষত তখন আকাশপথে | | অদ্যাহং সম্প্রকোপেণ প্রলয়ং ত্বং নয়ে বৃষ ॥৩১ ! | ৭২৫ তন্ত্র প্রহসতে রুদ্ৰ ঋষিরগ্রে ব্যবস্থিতঃ । তৃতীয়লোচনং দৃষ্ট বৈলক্ষ্যৎ পতিতে ভুৰি প্ৰণম্য দণ্ডবস্তুমে তুষ্টাব পরমেশ্বরম। ৩৩ প্ৰণিপত্য ভূতনাথং ভবোস্তবং ত্বiমহং দিব্যরূপমূ । ভবাতীতে ভুবনপতে প্রভে স্কু বিজ্ঞাপয়ে কিঞ্চিৎ ॥ ৩৪ ত্বদগুণনিকরান বকুং কঃ শক্তো ভবতি মানুষো নাম । বাসুকিরপি হি কদাচিম্বদনসহস্ৰং ভবেদধস্ত ॥ ভক্ত্য তথাপি শঙ্করভুবনপতে ত্বংস্ততে মুখরঃ বদভঃ ক্ষমস্ব ভগবন প্ৰসীদ মে তব চরণপতি তস্ত ॥ ৩৬ সত্বং রজস্তমস্থং স্থিত্যুৎপত্যোর্বিনাশনে দেব প্রস্থান করিল । দ্বিজবর ভার্গব সেই বৃষভকে আকাশে অবলোকন করিলেন ; * করিয়া বিশেষ বিস্ময়াপন্ন হইলেন । তখন রুদ্র ঋষির অগ্রে দাড়াইয়। হাস্ত করিলেন,— ঋষিবর ত্রিনেত্রকে সম্মুখে দেখিয়া লজ্জায় ভূপতিত হইলেন। তিনি ভূতলে দণ্ডবৎ পতিত হইয়া মহেশ্বরকে প্ৰণামপূর্বক স্তব করিতে লাগিলেন । ২৫–৩৩ । বলিলেন,— হে ভুবনপতে। প্রভো ! তুমি সংসারের অতীত পুরুষ । তুমি ভূতনাথ, ভবোম্ভব ও দিব্যরূপধর, তোমাকে আমি প্ৰণিপাত করিয়া কিঞ্চিৎ বিষয় বিজ্ঞাপন করিতেছি । কে আছে এমন মজুধ্য—যে, তোমার নিখিল গুণ বর্ণন করিতে পারে ? বাসুকির স্থায় যদি কাহার কথন সহস্ৰ বদন হয়, তথাপি ছে ভুবনপতে ! হে শঙ্কর ! কেহই তোমার গুণের স্তুতি করিতে মুখর হইতে সাহসী হয় না। কিন্তু হে জগবন! আমি তোমার স্তব করিতে উদ্যত ও ভবৎপদে পতিত হইয়াছি, আমার প্রতি তুমি প্রসন্ন হও । আমার এই প্ৰগলভত ক্ষমা কর । হে দেব ! তুমি সত্ত্ব, রজ, তম, এই জিবিধ গুণে স্থষ্টি, স্থিতি ও প্রলয় করিয়া থাক ।