পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/১৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&थंडांश्रांलिङTब्र यांलाद्यैौवन ᎼᎽ☾ রায়ের (বস্তু) কস্তার সহিত তাহার বিবাহ হয়, হয়তঃ এ বিবাহ বাল্যকালেই হইয়াছিল। ঘটক কারিকায় এ বিবাহের কোন সন্তানাদির উল্লেখ নাই । সম্ভবতঃ এ স্ত্রী অকালে পরলোকগত হন। তৎপরে সন্মানিত মধ্য জিতামিত্র নাগের কস্তা শরৎকুমারীর সহিত মহাসমারোহে প্রতাপের বিবাহ (১৫৭৮) হয়। আমরা পূৰ্ব্বেই বলিয়াছি, এই শরৎকুমারীই তাহার পাটরাণী বা প্রধান মহিষী ছিলেন। জিতামিত্র নাগ রাজকাৰ্য্য উপলক্ষ্যে গৌড়ে ছিলেন। তিনি বসন্তরায়ের সহিত সম্পর্কিত ও বন্ধুত্বস্বত্রে আবদ্ধ। বিদ্যাগৌরবে তিনি বিশেষ খ্যাতি সম্পন্ন ছিলেন ; ঘটক কারিকা হইতেই আমরা জানিতে পারি, তাহার অন্ত উপাধি ছিল কবিশ্চন্দ্র। বসন্তরায় তাহাকে সমাদরে আহবান করিয়া রাজধানীর পার্শ্বে বসতি করাইয়া ছিলেন। এখনও সেস্থানকে “নাগবাড়ী” ৬ বলে। সম্ভবতঃ গোপাল ঘোষের কস্তার সহিত প্রতাপের বিবাহ তিনি রাজা হইবার অনেক পরে হইয়াছিল। বিবাহ হইল ; তিনি নাগকন্ত শরৎকুমারীকে পরম গুণবতী প্রণয়িনীরূপে পাইলেন। কিন্তু তাহাতে তাহার বিশেষ কিছু পরিবর্তন হইল বলিয়া মনে হয় না। সেই ঔদ্ধত্য, সেই বনে জঙ্গলে মৃগয়াভিযান, সেই পথে প্রান্তরে কৃত্রিম সমরাভিনয় সেই একই ভাবে চলিতে লাগিল। তখন বিক্রমাদিত্য ও বসন্তুরায় পুনৰ্ব্বার পরামর্শ করিলেন ; এবার স্থির হইল, রাজনৈতিক শিক্ষার জন্ত প্রতাপকে কিছুকালের জন্ত রাজধানী আগ্ৰায় প্রেবণ করিতে হইবে । বসন্তরায় এ প্রস্তাবে প্রথম আপত্তি করিয়াছিলেন, কিন্তু শেষে দূরদর্শী বিক্রমাদিত্যের ব্যবস্থায় সন্মতি দিতে বাধ্য হইলেন। বিচার করিয়া দেখা হইল যে, বিক্রমাদিত্য মোগলের সামস্ত রাজা ; রাজধানীতে প্রতিনিধি পাঠাইয় দেওয়া কৰ্ত্তব্য । যশোর-রাজ্যের সনন্দ প্রাপ্তির পর হইতে নিয়মমত রাজস্ব পাঠাইতেছেন বটে, কিন্তু তিনি বা বসন্ত রায় একবার ও বাদশাহ দরবারে সাক্ষাৎ করেন নাই । আকমহলের যুদ্ধের পর যখন টোডরমল্প আগ্ৰায় যাইতেছিলেন, তখন বসন্তুরায়কে তাহার সঙ্গে যাইতে অনুরোধ করেন। বসন্তরায় শীঘ্ৰ যাইবেন বলিয়া প্রতিশ্রত হইয়াও এ পর্য্যন্ত যাইতে পারেন নাই। এখন বিক্রমাদিত্যের শরীর তত সুস্থ নছে ; রাজকাৰ্য্যের অধিকাংশই বসন্তুরায়কে নিৰ্ব্বাহ করিতে হয়। এ অবস্থায়

  • cणार्थोणभूब्रब अखब्रां★t« नानवांछौ,भाम अथन● चाप्इ ।