পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/১৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

é७ °ोच्न ब्रोछाठोख्छ ১২৩ র্তাহার স্বাস্থ্য যেন আর রক্ষিত হইবে না। অন্ত দিকে বসন্তরায় তাহার কথাগুলি এমন প্রাণের সঙ্গে বলিলেন, যে র্তাহার ভাষা হইতে যেন স্নেহ উছলিয়া পড়িতেছিল। সে স্নেহের স্রোতে বিদ্রোহের বহ্নি ভাসিয়া গেল; প্রতাপের ব্যাঘ্ৰমূৰ্ত্তি *ांखु झहेठ । তখন প্রতাপ হাসিমুখে আবার রাজপুরীতে প্রবেশ করিলেন ; আমনি সৰ্ব্বত্র আনন্দ স্রোত বহিল। প্রতাপ যেখানে যান, সেখানেই সমাদর, অভ্যর্থনা ; তিনি দেখিলেন, তাহার সকল কল্পনা বিফল হইয়াছে। নগরের আননকোলাহল, তোরণের ছন্দুভিরব ও অন্তঃপুরের হুলুধ্বনির মধ্যে সকল গৰ্ব্ব বিসর্জন দিয়া দৃপ্ত যুবককে পুনরায় রাজকুমার সাজিতে হইল। তখন বসন্তরায় উদ্যোগী হইয়া বহুকার্য্যের কর্তৃত্ব তাহার হস্তে দিলেন ; বৃদ্ধ নৃপতি নামে মাত্র রাজা থাকিয়া অনেক কাৰ্য্য হইতে অবসর গ্রহণ করিলেন। প্রতাপ যাঙ্গা করিতেন, কেচই বাধা দিত না । প্রতিভার পথে কেষ্ট বা অন্তরায় হষ্টতে পারে ? বসন্ত রায়ের পুত্ৰগণের মধ্যে সম্ভবতঃ চণ্ডীদাসগুপ্ত বা জগদানন্দ রায় সৰ্ব্বজ্যেষ্ঠ ছিলেন। ঘটকদিগের কারিকায় তাহার পুত্ৰগণের নামের পৌৰ্ব্বাপর্য্য রক্ষিত হয় নাই। বিভিন্ন স্ত্রীর গর্ভজাত পুত্ৰগণের পৃথক্ তালিকা দিতে গিয়াও এরূপ হইয়াছে। সুতরাং পুত্ৰগণের মধ্যে কে বড়, কে ছোট জানা যায় না। জগদানন্দের বংশ নাই ; সম্ভবতঃ তাহার অকাল মৃত্যু হইয়াছিল। অপর ১০টি পুত্রের মধ্যে আমরা মাত্র চারিজনের বিশেষ সংবাদ পাই, এবং তাহাদের দুইজনের বংশ এখনও আছে। উহাদের নাম--গোবিন্দ, রাঘব, চন্দ্র বা চাদরায় ও রমাকান্ত । ইহাদের মধ্যে গোবিন্দ জ্যেষ্ঠ এবং রাঘব মধ্যম। প্রতাপ ও গোবিন্দ প্রায় সমবয়স্ক ছিলেন, গোবিন্দ কিছু ছোট। রাঘব তৎকনিষ্ঠ ; এই রাঘবেরই অন্ত নাম কচুরায়। বসন্তরায়ের হত্যার সময় রাঘব কচুবনে লুকাইতে পারেন, কিন্তু তখন তিনি শিশু ছিলেন না, তিনি প্রাপ্তবয়স্ক যুবক • • বিপদে পড়িলে প্রাপ্তবয়স্ক যুবকেরও কচুবনে পলায়ন করা অসম্ভব নহে। মানসিংহের BDD DBDB BDDBB DDD DD BBBB BBB BBBB BBBS DDD DDDDDDDD প্তাহার বয়স ৪৪ বৎসর। তখন কোনদিন প্রতাপের ঔদ্ধত্য জন্ম রাঘবকে লুকাইয়া রাখা বিচিত্র নহে। “বঙ্গাধিপপরাজয়ে" এইরূপ কথাই আছে। সে পুস্তকও প্রধাদের ভিত্তিতে লিখিত। তবে তাহাতে অনেক অত্যন্থত ঘটনা আছে। ৫৯৪ পৃঃ।