- যশোরেশ্বরী *२े। কিন্তু এমন বিভীষিকাময়ী মৃত্যু-মূৰ্ত্তি আর দেখি নাই। সেই অতি বিস্তার বদন জিহবাললন-দশন ভীষণ মূৰ্ত্তি দর্শন করিলে, মানব মাত্রেরই আতঙ্কের সঞ্চার হয় ; কিন্তু এক অপূৰ্ব্ব বিশেষত্ব এই, সে ভীতির সঙ্গে ভক্তি বিজড়িত থাকে ; ভীতির পদার্থ হইতে মানুষে সরিয়া যাইতে চায়, কিন্তু হিন্দুর প্রাণ লইয়া কেছ সে মূৰ্ত্তি দেখিবার বেলায় নেত্র নিমীলিত করিতে চায় না। আতঙ্কে রোমাঞ্চিত হইতে হয় সত্য, কিন্তু উহা ভক্তিতে পুলকিত হুইবার নিদর্শন কিনা, তাহ স্থির করা যায় না। বাহদৃষ্টিতে যাহা মৃত্যু-মুক্তি, প্রকৃত পক্ষেই তাহা বিশ্বমাতার ভ্রমূৰ্ত্তি। প্রথম আবিষ্ণুরের সময় ভারতীয় ভাস্কর্যের এই অপূৰ্ব্ব রচন— করুণাময়ীর শ্ৰীমূৰ্ত্তি যিনি দর্শন করিলেন, তিনিই ভক্তিতে বিগলিত হক্টরা গেলেন। এ মূৰ্ত্তি যে পীঠমূৰ্ত্তি তাহা বুঝিতে বাকী থাকিল না। মহাপ্রাণ বসন্ত রায়, যিনি কালীঘাটের পীঠমূৰ্ত্তির জন্য মন্দির নিৰ্ম্মাণ করিয়া দিয়াছিলেন, তিনি চিনিলেন। তান্ত্রিক সাধক তর্কপঞ্চানন আসিয়া তন্ত্রোক্ত শ্লোক উদ্ধার করিয়া স্থির করিয়া দিলেন, ইনি একান্নপীঠের অন্যতম যশোরের পীঠ-দেবতা—অতএব ইহার নাম মাতা যশোরেশ্বরী । - “যশোরে পাণিপদ্মঞ্চ দেবতা যশোরেশ্বরী চণ্ডশ্চভৈরবস্তত্ৰ যত্র সিদ্ধিমবাপুয়াং”—তন্ত্র চূড়ামণি। তবে ত যশোর-রাজোর ইহাই পীঠস্থান, ইহাই শীর্ষস্থান, যশোর নাম ত ইহারই হওয়া উচিত। পূৰ্ব্বে বসঙ্গরায় যে নুতন সহরকে যশোহর বলিয়াছিলেন, তাহত ঠিক হয় নাই। প্রতাপ বাস্তবিকই রাজধানী করিবার জন্ত ভাগ্যক্রমে প্রকৃত স্থানই বাছিয়া বাহির করিয়াছেন । এতদিন ধূমঘাটের সীমান্ত পৰ্য্যস্ত যশোহর নাম বিস্তৃত হইয়াছিল ; এখন ধূমঘাট সে নামের অন্তভূক্ত হইল। ক্রমে ধুমঘাটের রাজধানী যত দক্ষিণে পূৰ্ব্বে বিস্তৃত হইতে লাগিল, উত্তরদিকের প্রাচীনসহর তত নগণ্য ও দুর্দশাগ্রস্ত হইতে লাগিল এবং তাহার যশোহর নাম অবশেষে যমুনা পার হইয়া ধূমঘাটে সংলগ্ন হইল। যে স্থানে যশোরেশ্বরী দেবীর মূৰ্ত্তি
- मांछ यt*ांरब्रवन्नेो मठापूर्ण श्झेtड राउंभान श्रांtछन । cन &धयां* यांमब्रा aयथम थca DBBS BB BBBBBB BD DBBBB BBBB BBDDDS DDD DDDD DDD ভাস্কর্ঘ্যের পরিচয় প্রথম খণ্ডে ( )৫৮-৯ পৃঃ ) দিয়াছি। এখানে পুনরুক্তি নিম্প্রয়োজন। ७८ष cनदौब्र गूक्वलन भग्लिङ्गानि गचष्क किडू नूनङ्गडि नां कब्रिtण नलङि ब्रक एब्र नt ।
እግ
