পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/২৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সৈন্যগঠন ३२१ তারতম্য করিয়া প্রয়োজন সিদ্ধ করিতে হয় । তাহ হইতেই যোদ্ধার সৈন্ত-গঠন প্রণালীর বিশেষত্ব বুঝা যায়। অর্থের দায়ে যাহারা যুদ্ধ করে, তাহার কাযের যুদ্ধ করে না। যাহারা প্রাণের দায়ে, ধৰ্ম্মের রক্ষার্থ বা স্বাধীনতার জন্ত যুদ্ধ করে, তাহারাষ্ট প্রকৃত যোদ্ধ ; সৌভাগ্যক্রমে এ সময়ে বঙ্গে প্রাণের দায়ে যুদ্ধ করিবার সুযোগ আসিয়াছিল। পাঠান-শক্তি পরাজিত, নবাগত মোগলের প্রতাপে দেশ বিকম্পিত। পাঠান সৈনিকেরা পলায়ন করিয়া অনেকে যশোর-রাজ্যে আশ্রয় লইয়াছে; পয়স পায় না পায়, যেখানে মোগলের বিপক্ষে কেহ যুদ্ধ করে, সেখানেই তাঙ্গার প্রাণপণে যুদ্ধ করিতে প্রস্তুত। কারণ আর কিছু লাভ হউক না হউক, প্রতিষ্টিংস চবিতার্থ হুইবে । বাঙ্গালী হিন্দুরাও কেহ অর্থের লোভে, কেহ বা মোগলেব অত্যাচাৰ ভয়ে, আব কেহ প্রতাপের শাসন-কৌশলে প্রাণপণে যুদ্ধ করিত। সুতরাং পাঠান ও হিন্দু উভয় সম্প্রদায় হইতে প্রতাপের পক্ষে সৈন্য-সংগ্রহে অসুবিধা ছিল না । তিনি আবখ্যক মত পর্য্যাপ্ত সৈন্ত সংগ্ৰহ করিয়াছিলেন। উত্তর-ভারতে পাৰ্ব্বত্যদেশে যে ভাবে যুদ্ধ করা যায়, দক্ষিণ বঙ্গে, সুন্দরবনের প্রান্তে, নদীবহুল, লবণাক্ত ও কর্দমিত ভাটি অঞ্চলে সে ভাবে যুদ্ধ করা চলে না। সুতরাং স্থানের অবস্থানুসারে প্রতাপকে যুদ্ধ-প্রণালীরও পরিবর্তন করিতে হইয়াছিল। বঙ্গদেশে ভাল অশ্ব পাওয়া যায় না, দক্ষিণবঙ্গের পথঘাট, নদীনাল অশ্বপরিচালন পক্ষে সুবিধাজনক নহে। এজন্য অশ্বারোহী সৈন্ত অপেক্ষ পদাতিক সৈন্সের দিকে তাহার অধিকতর মনোযোগ আকৃষ্ট হইল। পুরুষানুক্রমে যাহারা সুন্দরবনে যাতায়াতে চিরাভ্যস্ত, এমন অসংখ্য সবলকায় নিম্নশ্রেণীর লোক লইয়া তিনি র্তাহার বিখ্যাত “টালী”সৈন্ত গঠন করিলেন। তাহার হস্তি-সৈন্ত অতি কম ছিল, যোলটি হলুক বা দল মাত্র। এক দলে ১০।১৫টির অধিক হস্তী না থাকিলে ১ পারে । * প্রতাপের অশ্বারোহী সৈন্তের S SBBB BBB DDSBBBBS BBD DD B BBBB DDBB DBB DDS এখনও আমরা মাছের “হালি” বলিয়৷ থাকি । কিন্তু এক হলুকায় কত হাত থাকিতে পারে, BBBBBB BB S DDBBB SBBB BBBS BBS BBBB SLLLSBD DDBB BBBS হস্তীর সংখ্যা ১৬•• শক্ত ছিল, ইহা বলিতে চান। অন্নদামঙ্গলের.প্রথম সংস্করণের পুস্তৰেe ttBBB BBS BBBB BBBD i DD DB BS BBB BBB BBBBB BB DS না। বিশ্বকোষ, ২২ শ পও, ৫৩৪ পৃঃ - ... ...** - - -

  1. .