Հեre যশোহর-খুলনার ইতিহাস অঞ্চল স্বাধিকৃত করিয়া বাস করে ৪ হিজলী একটি ক্ষুদ্র পরগণা, পাঠান রাজত্ব তদপেক্ষ অনেক বিস্তৃত। বৃদ্ধ ঈশাখা জীবনের অবশিষ্ট দুই এক বর্ষ কাল এই স্থানে বাস করেন, কিন্তু তখন হইতে তৎপুত্র ওসমান প্রভৃতি পূৰ্ব্ববঙ্গের শেষ সীমা পৰ্য্যন্ত নানা প্রদেশে ঘোর বিগ্রহ-বহ্নি প্রজ্জ্বলিত করেন। ঈশাখাকে হিজলীর ঈশাখ বল সঙ্গত নহে, তিনি প্রকৃত পক্ষে উড়িষ্যার অধিপতি কতলুখী লোহানীর ভ্রাতা এবং তাহার প্রকৃত নাম স্থাজা ঈশাখা লোহানী। হিজলীর মসনদ আলী বংশীয় বলিলে তাজখার বংশীয়দিগকেই বুঝায়। উড়িষ্যার ঈশাখা যে উক্ত তাজখার সহিত কোন প্রকারে সম্বন্ধযুক্ত নহেন, তাহ পূৰ্ব্বে দেখাইয়াছি। ঈশাখ লোহানীর অবস্থান কালে হিজলী অঞ্চলে কোথায় তাহার রাজপাট ছিল, তাহ জানা যায় না । সম্ভবতঃ প্রতাপাদিত্যের বিজয় লাভের পর হিজলীতে একটি বন্দর প্রতিষ্ঠিত হয় ; মগ ফিরিঙ্গির বিরুদ্ধাচরণ করিবার জন্ত সেখানে প্রতাপাদিত্যের নৌ-বাহিনী থাকিত। এইজন্ত বন্দরটি প্রস্তর প্রাচীর দ্বারা মুরক্ষিত হইয়াছিল, উহার কোন কোন চিহ্ন এখনও আছে । { এই সময়ে প্রতাপ হিজলীতে রণতরী রাখিবার ব্যবস্থা করিলেন এবং সগর দ্বীপে নৌ-সেনার একটি প্রধান কেন্দ্র স্থাপিত হইল। তথায় জাহাজ নিৰ্ম্মাণ ও মেরামতের ব্যবস্থা হইল ; ফিরিঙ্গি কৰ্ম্মচারীরা উহার ভার লইল। ক্রমে সগর দ্বীপ দ্বিতীয় রাজধানীর মত সমৃদ্ধ হইয়া দাড়াইল। উত্তর দিকে বহুদূর পর্যন্ত লোকেয় বসতি হইয়া গেল ; মোহানার কাছে পৌষ-সংক্রাস্তিতে যে মেলা বসিত,
- তখন ও কৃষ্ণপাণ্ডে ও ঈশ্বরী পট্টনায়ক পাঠানের সামন্তরাজ রূপে থাকিতে পারেন। ছয়ত: ইছার প্রতাপাদিত্যের আক্রমণ কালে পাঠানের বিরুদ্ধাচরণ করিয়াছিলেন : এজন্ত প্রতাপ পুরস্কৃত করিবার জঙ্ক তাহাদেরই সঙ্গে রাজ্যের বন্দোবস্ত করিতে পায়েম । শাস্ত্রী মহাশয় ৰে * দুইজন প্রধান হিন্দু রাজ কর্মচারীর উপর রাজভার স্তস্ত " করার কথা বলিয়াছেন, তাহারা ७३ झुइँछन । (चाँडो, ४० श्रृं: )
- कैथिब्र मर्दिछनधिग्न छभिप्रॉब्र चैपूख श्रब्रटत नांश =ींनभज भशंलग्न रुtजन झ्खिली বন্দরে পাখরেব গাখুনি ছিল । এখনও উহার অনেক পাথর আছে । ঐ পাথরের একখানি ठिनि निtछ ठांशद्र *क जावांप्न जानिब्राझिालन । छह ७ऋ१ बूफ़ा?ाकूब्र बलिद्रा शरौद्र cणांक দ্বারা পূজিত হইতেছে। হিন্দুর মত পাথর পুঙ্গক জাতি জার নাই।
