পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৪২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৬২ যশোহর-খুলনার ইতিহাস করেন। শ্ৰীনগরের যুদ্ধে * কেদার রায় পরাজিত ও নিহত হইলে, তিনি তথা হইতে কেদারের ইষ্টদেবতা শিলাদেবীকে লইয়া স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেন (১৬০৪ ) । এই সময়ে আকবরের রাজ্যের উত্তরাধিকারী নিৰ্ব্বাচন লইয়া যে বিষম গোলযোগ উপস্থিত হয়, তাহাতে স্বীয় ভাগিনেয় সেলিম-পুত্র খসরুর পক্ষ সমর্থন করিবার জন্ত মানসিংহ ব্যস্ততার সহিত আগ্র যাত্রা করেন । যাইবার পূৰ্ব্বে তিনি ভবানন্দকে বাগোয়ান, মহৎপুর, নদীয়া, মারূপদহ, লেপা, সুলতানপুর, কাশিমপুর, বয়স ও মশুও প্রভৃতি ১৪ থানি পরগণ এবং গুরুপুত্র লক্ষ্মীকান্তকে মাগুর, খাসপুর, কলিকাতা, পাইকান ও আনোয়ারপুর এই ৫ খানি পরগণ ও হাতিয়াগড়ের কতকাংশের জমিদারী প্রদান করেন। ভবানন্দ তাহার সঙ্গেই আগ্ৰায় যান, এবং আকবরের মৃত্যু জন্ত বৎসরাধিক কাল অপেক্ষা করিয়া উক্ত ১৪ পরগণার জমিদারীর ফরমাণ বা সনন্দ এবং নহবং, ডঙ্ক, নিশানাদি সন্মানস্থচক দ্রব্যসহ স্বদেশে আসেন ( ১৬০৬)। কৃষ্ণনগরের রাজবাটতে এখনও অতি জীর্ণ অবস্থায় উক্ত সনন্দ বর্তমান আছে। ঐ একই বৎসরে লক্ষ্মীকান্তেরও জমিদারী সনন্দ প্রদত্ত হয়। ইহারা উভয়েই পরে কানুনগো প্রভৃতি কার্যে দক্ষতা দেপাইরা মজুমদার উপাধি পান। তখন এইরূপ আর একজন মজুমদার ছিলেন–জয়ানন্দ ; ইনির্বাশবেড়িয়া রাজবংশের পূর্বপুরুষ এবং মানসিংহের অনুগৃহীত। বাঙ্গালার অধিকাংশ তখন এই তিন মজুমদারের হস্তে পড়িয়াছিল, এই জন্য "তিন মজুমদারের বাঙ্গাল ভাগ” করিবার একটা প্রবাদ চলিয়া আসিতেছে। । মানসিংহের সঙ্গে যে সব হিন্দুস্থানী সৈন্তসামস্ত আসিয়াছিলেন, প্রত্যাবর্তন কালে র্তাহীদের কেহ কেহ সুন্দর স্থান ও স্বচ্ছন্দ জীৰিকার ভরসায় বর্তমান যশোহর-খুলনার স্থানে স্থানে বাস করেন। এখনও সাম্রট, চন্দনপুর প্রভৃতি স্থানে পাড়ে, মিশ্র ও ত্রিবেদী বংশীয় হিন্দুস্থানী ব্রাহ্মণের বাস করিতেছেন। সুবিখ্যাত পণ্ডিত ও সুলেখক বীরেশ্বর পাড়ে এই বংশীয়। সবিশেষ বিবরণ পরে দিব। • যুদ্ধজন্ধের পর মানসিংহ এই ইনগরের নাম রাখিয়াছিবেন, ফতেজঙ্গপুর। উহার 4कॉरल १धन७ नभब बनिद्रा कशि७ इग्न .नभंtब्रञ्च ¢कवण बैंकू नाङ्के।” जांमक नाथ ब्रांरक्षत्र “বারভূঞা ৯৯ পৃঃ । + "কলিকাভ, সেকাল ও একাঙ্গ” ওপৃঃ।