শেষ যুদ্ধ ও পতন ৩৭৩ রাম রাম ৰন্থর মোটামুটি সমর্থনে বহারিস্তানের প্রামাণিকতা বাড়াইয় দিয়াছে। বস্তু মহাশয়ের গ্রন্থে ইসলাম খা প্রসঙ্গে যাহা আছে, তাহা এই –“কতক কাল পরে সিংহরাজ পুনরায় হেন্দোস্থানে গতি করিলে কাশি পৌঁছিয়া তাহার পরলোক হইল । * এ সমাচার দিল্লি পৌছিলে আপনে ওজির এছলাম খ চিন্তি প্রতাপাদিত্যের বিপরিতে বাঙ্গালায় সাজনি করিয়া হেনোস্থানের হিসা ফৌজ সাতে লইয়া থানাবথান মারপিট করিয়া সরবসর আসিয়া সালিথার থানায় পৌছিলে রাজার প্রধান সেনাপতি কমল খোজ মুহুমেল দিয়া সাত দিন পর্য্যন্ত অনাহারে দিবারাত্রি লড়াই করিতেছিল । ইতিমধ্যে একদিন কমল খোজার মরণের খবর পৌঁছিয়াছে, ইহাতে রাজা ব্যস্ত ছিলেন।” } ইসলাম খাঁ স্বয়ং আসিয়া প্রতাপাদিত্যকে পরাজিত করেন কি না, এখানে তাহার স্পষ্ট উল্লেখ না থাকিলেও, তাহার হস্তে যে প্রতাপের শেষ পতন ঘটে তাঙ্গ বেশ বুঝা যায়। আর খোজা কমল যে প্রাণান্ত পৰ্য্যন্ত কেমন যুদ্ধ করিয়াছিলেন, এবং তাছার মৃত্যুই কিরূপে প্রথম যুদ্ধের পরাজয়ের কারণ, তাহারও আভাস এখান হষ্টতে পাই। সুতরাং বহারিস্তানের বিবরণীর উপর সম্পূর্ণ নির্ভর করা যায়। উহাতে মোগল সৈন্সের সহিত প্রতাপ-সৈন্তের যুদ্ধ বৃত্তাস্ত যেরূপ খুটিনাটির সঠিত বর্ণিত হইয়াছে, তাহাতে উহার বঙ্গানুবাদ হষ্টতে যুদ্ধবিবরণী উদ্ধত করিলেই চলিবে । শুধু স্থানের বা লোকের পরিচয় দিবার জন্ত স্থানে স্থানে টিপ্পনী সংযুক্ত করা আবঙ্গক হইতে পারে। বল বাহুল্য, উদ্ধত অংশগুলি অধ্যাপক সরকার মহোদয়ের বঙ্গভাষায় লিখিত বহারিস্তানের সারসংগ্ৰহ হইতে গৃহীত হইল। } যখন ৮০থানি রণপোত লষ্টয় প্রতাপাদিত্যের তৃতীয় পুত্র সংগ্রামাদিত্য ঘোড়াঘাটে গিয়া ইস্লাম খাঁর সঙ্গি সাক্ষাৎ করেন, তখন নবাব ক্রোধান্ধ হইয়া যশোহর আক্রমণের জন্ত ইনায়েৎ খাকে হুকুম দিলেন, ইছা আমরা জানিয়াছি। কিন্তু তৎপরে সংগ্রামাঙ্গিত্যের কি দশা হইল, তাহা জানিতে পারি নাই । সংগ্রাম বয়সে বালক এবং দূতের মত সংবাদ-বাহক, স্বতরাং তাছাকে যে বনী • ১৬.৬ স্বন্ধে শেষবার মানসিংহ বজে আসিয়৷ যে কাণীতে পরলোকগত ইয়। BBBS BB BB DD DDS DDD DB BDD DD BBBB BB BBBBB DuBBS
- রাম রাম ৰচুর গ্রন্থ, ১ম সংস্করণ (১৮• ১}, ১৪৮-৯পূ: | * थबांनी, ४७२१ । कार्डिङ, २-४शृः ।
