যশোহর-খুলনার ইতিহাস ولي بناها ۔ তখন বৈশাখ মাস (এপ্রিল, ১৬১০ ) ইনায়েৎ খাঁ বুড়ন হইতে কুচ করিয়া জাসিয়া দক্ষিণবাহিনী যমুনার ডান পাড়ে অর্থাৎ পশ্চিম তীরে ছিলেন। তিনি সেখান হইতে নদীতীর দিয়া দক্ষিণ মুখে সসৈন্তে কুচ আরম্ভ করিলেন। মীর্জ। সহন রাত্রিতে ঝড় বৃষ্টি ও শিলা পতন অগ্রাহ করিয়| যমুনা পার হইয়া উহার পূৰ্ব্বতীরে অর্থাৎ বাম পাড়ে পৌছিলেন। “পরদিন প্রাতে দুই দল শক্র দুর্গের দিকে অগ্রসর হইল ; মধ্যে বাদশাহী নওয়ারা চলিতে লাগিল। যমুনার মোহানায় যে স্থানে প্রতাপের নৌবল খাড়া ছিল, তাহারা বাদশাহী নওয়ার ও ডাঙ্গার সৈন্য দলের গোলাগুলি সহ করিতে না পারিয়া দুর্গের পাশে গিয়া আশ্রয় লইল । বাদশাহী নওয়ার মোহনা পৰ্য্যস্ত পৌঁছিয়া আর আগাইতে পারিল না, কারণ দুর্গ ( ও বুরুজখানা ) হইতে অজস্র অগ্নি বর্ষণ হইতেছিল। (যমুনার পশ্চিম বাহিনী শাখা) নদী সম্মুখে পড়ার ইনায়েৎ খাঁ আর অগ্রসর হইতে পারিলেন না। কিন্তু মীর্জ সহন, লক্ষ্মীরাজপুত ও অন্যান্ত সেনানীরা (যমুনার বাম পাড় অর্থাৎ পূর্বকূল বাছিয়া মোহানার কাছে ইচ্ছামতীর পূৰ্ব্বমুখী শাখা অর্থাৎ বহারিস্থানের খাগড়াঘাটের খালের ) ধার পর্য্যন্ত পৌঁছিয়া ঘোর যুদ্ধ করিতে লাগিলেন। সঙ্গে শুধু ৪০ জন অশ্বারোহী এবং ১১টি হাতী। দুর্গ হইতে গোল বর্ষণ হইতে লাগিল ; অনেক মুঘল সৈন্ত মরিল। কিন্তু মীর্জা সহন হাতীর উপর লোহার বৰ্ম্ম অী ছাঙ্গন রূপে ফেলিয়া. জনকত অতি সাহসী ও ভক্ত অঙ্গুচর সহ হাতীকে থালের মধ্যে নামাইয়া দিলেন । দুৰ্গরক্ষকগণ তাহার দিকে কামান ফিরাইল আর সেই অবসরে মীর্জ সহনের পূর্ব আদেশ মত, বাদশাহী নওয়ারাও অবাধে বা অল্প বাধায় জোর করিয়া মোঙ্গন পার হইয়া (যমুনা) নদীতে ঢুকিল এবং দুর্গের দিকে অগ্রসর হইল। শত্র-পক্ষ দু’দিকে মন দিতে পারিল না। বিষম “उछञ्चिप्लांक्रबिझन्त्री निझाङ निस्ऽड: । সংসার যুদ্ধনি ময় মহিষাসুরোইপি। সাংছং স্বরাস্কর লরার্চিত্ত পাদপদ্ম । কাটোপমেন মনুর্জেন কৃতাপমান"। নিখিল বাবুর “প্ৰতাপ" ०००मूः । कोहेनश छूझ नग्न जर्ष९ अडांगानिऊा जोगांप्रूव्र अरबांनन कब्रिश ( वृकांब एन কর্ষন করিয়া) মাতাকে রাষ্ট্র করিয়াছিলেন। এই মাতার অকৃপাই প্রতাপের গঙনের কারণ पशिल्लो अमूथि७ हङत्र । -
