বঙ্গে বারভুঞা ১৯ এই সময়ে গৌড়, তাগু বা রাজমহল যেখানেই রাজপাট প্রতিষ্ঠিত হউক না কেন, প্রকৃতপক্ষে দেশের নানাস্থানে পূৰ্ব্বোক্ত ভূঞাদিগের শাসন প্ৰবৰ্ত্তিত হইয়াছিল। এই সন্ধি-যুগেই কবিকঙ্কণ নিজে মোগল কৰ্ম্মচারী কর্তৃক অত্যাচারপীড়িত হন । তিনি তাহার চণ্ডী কাব্যের প্রারম্ভে মোগল ডিহিদার বা তহশালদারগণের অত্যাচার বর্ণনা করিয়াছেন। উহাতে তাহারা কিরূপে প্রজার খিল পতিত ) ভূমি লাল (উৰ্ব্বর) লিখিয়া বিনা উপকারে খতি (ঘুষ ) খাইয়। প্রজাকুল ব্যাকুল করিয়া তুলিয়াছিল, তাহ দেখান হইয়াছে। * ভূঞাগণ অনেক স্থলে ঐ সকল ডিজিদারের হস্ত চক্টতে রক্ষা করিয়া বিদ্রোঙ্গী প্রজাকে আশ্রয় দিয়া, দেশের দওমুণ্ডের কৰ্ত্ত হইয়াছিলেন। তাহাদের প্রকৃত উদেষ্ঠ বা প্রকৃতি যাচাই থাকুক, তাহার দেশভক্ত সাজিয়া আত্মপ্রাধান্ত প্রতিষ্ঠা করিয়াছিলেন। উক্ত ভূঞা বা ভূইয়াগণকে শুদ্ধ ভাষায় ভৌমিক বলিত। এখনকার হিসাবে উহাদিগকে জমিদার বলা যায়। এখন যেমন অস্ত্রশস্ত্রসৈন্তবিহীন রাজা মহারাজা স্বচ্ছন্দে রাজস্ব সংগ্ৰহ করিয়া, নানাভাবে সদসৎ ব্যবহার করিতে পারেন, তখন সেরূপ হইত না ; তখন আত্মরক্ষা বা রাজস্বসংগ্রহ জন্য যথেষ্ট সৈন্ত রাখিতে ছষ্টত ; দুর্গ, অস্ত্রশস্ত্র বা নৌবাহিনীর আয়োজন করিতে হইত ; শত্রর অপেক্ষায় তাহাদিগকে বীরবেশে বহু রাত্রি বিনিদ্র হইয়া থাকিতে হইত। বীর বলিয়৷ ভূঞাগণের খাতি কষ্টত, বীর বলিয়া প্রজার তাগদিগকে ভয় ভক্তি করিত। অধিকন্তু তাছাদের মধ্যে যিনি ধৰ্ম্মপ্রাণ বা প্রজারঞ্জক হইতেন, সকলে মিলিয়৷ १छ ब्रtछ। माननिश्, दिकूणtछ cयन क्लत्र, cभोफ़-दश-ठ९कल मईौण । ब्रांछ। भांननि१३ दttण, यछांद्र शांt°द्र गद्दल, छिश्निां★ भांभूध मद्रोण ॥ উল্পীর হইল রায়ঞ্জাদা, বেগারির দেয় খেদ, ব্ৰাহ্মণের ৰৈকবের হ’ল জরি । কোণে কোণে দিয়া দড়ী, পনর কাঠায় কুড়া, নাছি শুনে প্রজার গোছারি ॥ সরকায় হইল কাল, খিলভূমি লেখে লাল, ৰিন উপকারে খায় স্থতি । পোন্ধীর হুইল ধুম, টাঞ্চায় আড়াই আন কম, পাই লভ্য লয় দিন প্রতি । জমিদার প্রজীত লছে, প্রজার পলায় পাছে, ছুয়ারে চাপিয়া দেয় খান । প্ৰজা হুইল ব্যাকুলি, বেচে ঘরের কুন্ডুলি, টাকার জন্য বেচে দশ জানা । -कविकलन छली, eश १ः।
