পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৫৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যশোহরের ফৌজদারগণ 36.సి প্রায় ৮০ বৎসর বয়সে নব প্রতিষ্ঠিত ইংরাজ গভর্ণমেণ্টের শরণাপন্ন হন । যশোহরের কালেক্টরের অমুকুল মন্তব্যে উহাদের প্রার্থনা মঞ্জুর হয়, প্রত্যেককে মাসিক একশত টাকা করিয়া পেনসন দেওয়া স্থিরীকৃত হয়। কিন্তু সে হুকুম আসিবার পূৰ্ব্বেই এক জনের মৃত্যু হয়, অন্ত জন মাত্র চারি বৎসর কাল বৃত্তি ভোগ করিয়াছিলেন । উভয়ে নিঃসস্তান অবস্থায় মীর্জানগরে পরলোকগত হন। নূর উল্যার বংশে এখন আর কেহ নাই । ইংরাজ কোম্পানির রাজত্ব প্রবত্তিত হইবার পূৰ্ব্বে যে যশোহরের ফৌজদারের পদ উঠিয়া গিয়াছিল, এমন বোধ হয় না। কারণ মীরকাশেমের রাজত্বকালেও যশোহরের ফৌজদার মহম্মদ আসবফ খাঁর জায়গীর ৪১৬৬ টাকা ছিল বলিয়া জানিতে পারি । * তবে নুর উল্যার সময় হইতে ঐ সময় পৰ্য্যস্ত কে কখন ফৌজদার হইয়াছেন, তাহার তালিকা সংগ্ৰহ করিবার পন্থা নাই। এখন মীর্জ নগরের কিছুষ্ট নাই, কিন্তু উহা বহুদিন পর্য্যন্ত সমৃদ্ধ সহর ছিল। ১৮১৬ অব্দে ও যশোঙ্গরের জনৈক কালেক্টরের বর্ণনা হইতে জানা যায়, যে উস্থা তখনও যশোহরের তিনটি প্রধান নগরীর অন্যতম। ত্রিমোহানীও এক সময়ে চিনির কারবারের জন্ত বিখ্যাত ছিল, এখন তাহার অবশেষ নাই । কেশবপুরের সমৃদ্ধিই ত্রিমোহানীর পতনের কারণ। এখন শুধু বারুণীর মেলার সময়ে চৈত্র মাসে এখানে বহু লোকসমাগম হয় ।

  • बात्राणांब्र इठिशन ( नशरोो स्रांमग ) *~* भूः ।